গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের নাম নিহত রঞ্জন বালা (৩৮)।
মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায় নিখোঁজের একদিন পর গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের নাম নিহত রঞ্জন বালা (৩৮)।
রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজৈর ও মুকসুদপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী দক্ষিণ জলিরপাড় জমিরমাঠ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত রঞ্জন বালা রাজৈর উপজেলার উল্লাবাড়ি গ্রামের মৃত রণজিৎ বালার ছেলে ও গ্রিন লিপটি চা কোম্পানির ডিলার ছিলেন।
এলাকাবাসী জানান, রঞ্জন বালা শনিবার রাত ৮টার পর নিখোঁজ হন। এলাকাবাসী রোববার সকালে ওই স্থানে সাদা প্লাস্টিকের বস্তা বিছানার ওপর রঞ্জন বালার মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে।
নিহত রঞ্জন বালার স্ত্রী সুর্বণা বালা জানান, শনিবার রাত ৮টার দিকে আমার স্বামীর সঙ্গে মোবাইলে শেষ কথা হয়। তিনি বলেন, আজ আমি বাড়িতে ফিরব না। তোমরা খেয়ে নিও। এর পর তার সঙ্গে আর কথা হয়নি।
তবে কে বা কারা যেন আমার স্বামীকে হত্যা করে ওই স্থানে ফেলে রেখে গেছে।
মুকসুদপুরের সিন্দিয়াঘাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আবুল বাসার জানান, মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। মরদেহের পাশে ইউনিসেফ লেখা যৌন উত্তেজক ওষুধের প্লাস্টিকের বোতল ও কনডম পাওয়া যায়।
মরদেহের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর আসল রহস্য উদ্ঘটন হবে। এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে।
রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজৈর ও মুকসুদপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী দক্ষিণ জলিরপাড় জমিরমাঠ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত রঞ্জন বালা রাজৈর উপজেলার উল্লাবাড়ি গ্রামের মৃত রণজিৎ বালার ছেলে ও গ্রিন লিপটি চা কোম্পানির ডিলার ছিলেন।
এলাকাবাসী জানান, রঞ্জন বালা শনিবার রাত ৮টার পর নিখোঁজ হন। এলাকাবাসী রোববার সকালে ওই স্থানে সাদা প্লাস্টিকের বস্তা বিছানার ওপর রঞ্জন বালার মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে।
নিহত রঞ্জন বালার স্ত্রী সুর্বণা বালা জানান, শনিবার রাত ৮টার দিকে আমার স্বামীর সঙ্গে মোবাইলে শেষ কথা হয়। তিনি বলেন, আজ আমি বাড়িতে ফিরব না। তোমরা খেয়ে নিও। এর পর তার সঙ্গে আর কথা হয়নি।
তবে কে বা কারা যেন আমার স্বামীকে হত্যা করে ওই স্থানে ফেলে রেখে গেছে।
মুকসুদপুরের সিন্দিয়াঘাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আবুল বাসার জানান, মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। মরদেহের পাশে ইউনিসেফ লেখা যৌন উত্তেজক ওষুধের প্লাস্টিকের বোতল ও কনডম পাওয়া যায়।
মরদেহের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর আসল রহস্য উদ্ঘটন হবে। এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷