চেয়ারম্যানের নির্দেশে ভাঙ্গা হয় মন্দির
চেয়ারম্যানের নির্দেশে ভাঙ্গা হয় মন্দির।
ময়মনসিংহে রবিবার শহরের পাটগুদাম ব্রীজ এলাকায় রাজা বিজয় সিংহ দূরদূরিয়া শিব ও দূর্গা মন্দির জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইউসুফ খান পাঠানের আদেশক্রমে ভেঙ্গে ফেলা হয়। মন্দির ভাঙ্গা বা সরানোর জন্য আগে থেকে কোন নোটিশ দেয়া হয়নি। ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ জায়গাটি তাদের বলে দাবি করেন। স্থানীয়রা জানান, আমার থাকার ঘরও ভাঙ্গা হয়েছে। জায়গা নিয়ে মামলা হচ্ছে। এটি দেবোত্তর সম্পত্তি।
প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান, কর্মকর্তারা এসে সব ভেঙ্গে ফেলেন। মূর্তিটিকে বাইরে ফেলে রাখা হয়। মন্দির ভেঁঙ্গে দেওয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে একজন বলেন, জনাব ইউসুফ খান পাঠান জনগনের ভোটে নির্বাচিত হলে এরকম কাজ করতে করতে পারতেন না।
ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক জানান, মন্দির ভাঙ্গার বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত ছিল না। ঘটনাটি দুঃখজনক। কেন মন্দির ভাঙ্গা হলো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে মন্দির থেকে যে মুর্তিটি বাইরে ফেলে রাখা হয়েছে, তা রঘুনাথজি আখড়ায় সাময়িক ভাবে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন, হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষেদের সভাপতি এড. বিকাশ রায়, পুজা উদযাপন পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক শংকর সাহা, সাধারন সম্পাদক রবেট চক্রবর্ত্তী, বিজয় সিংহ দূরদূরিয়া শিব, দূর্গা মন্দিরের সভাপতি চন্দন কুমার পাল, সাধারন সম্পাদক রতন পন্ডিত, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক প্রদীপ মোহন পাল, মহানগর পজিা উদযাপন পরিষদের সহ সভাপতি সঞ্জয় ঘোষ, হিন্দু মহাজোটের সভাপতি নারায়ন চন্দ্র পাল, সুজিত বর্মন, সজল চন্দ্র দেব প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দরা জানান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইউসুফ খান পাঠান, সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট ও সামপ্রদায়িক সম্প্রীতি ক্ষুন্ন করার জন্যই (জায়গাটা জেলা পরিষদের নয়) তিনি মন্দিরটি ভাঙ্গার আদেশ দেন। এটা খুব খারাপ বিষয়। দিনে দুপুরে মন্দির ভাঁঙ্গা ও মূর্তি রাস্তায় ফেলে রাখার ঘটনা নিয়ে স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
ময়মনসিংহে রবিবার শহরের পাটগুদাম ব্রীজ এলাকায় রাজা বিজয় সিংহ দূরদূরিয়া শিব ও দূর্গা মন্দির জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইউসুফ খান পাঠানের আদেশক্রমে ভেঙ্গে ফেলা হয়। মন্দির ভাঙ্গা বা সরানোর জন্য আগে থেকে কোন নোটিশ দেয়া হয়নি। ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ জায়গাটি তাদের বলে দাবি করেন। স্থানীয়রা জানান, আমার থাকার ঘরও ভাঙ্গা হয়েছে। জায়গা নিয়ে মামলা হচ্ছে। এটি দেবোত্তর সম্পত্তি।
প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান, কর্মকর্তারা এসে সব ভেঙ্গে ফেলেন। মূর্তিটিকে বাইরে ফেলে রাখা হয়। মন্দির ভেঁঙ্গে দেওয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে একজন বলেন, জনাব ইউসুফ খান পাঠান জনগনের ভোটে নির্বাচিত হলে এরকম কাজ করতে করতে পারতেন না।
ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক জানান, মন্দির ভাঙ্গার বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত ছিল না। ঘটনাটি দুঃখজনক। কেন মন্দির ভাঙ্গা হলো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে মন্দির থেকে যে মুর্তিটি বাইরে ফেলে রাখা হয়েছে, তা রঘুনাথজি আখড়ায় সাময়িক ভাবে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন, হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষেদের সভাপতি এড. বিকাশ রায়, পুজা উদযাপন পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক শংকর সাহা, সাধারন সম্পাদক রবেট চক্রবর্ত্তী, বিজয় সিংহ দূরদূরিয়া শিব, দূর্গা মন্দিরের সভাপতি চন্দন কুমার পাল, সাধারন সম্পাদক রতন পন্ডিত, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক প্রদীপ মোহন পাল, মহানগর পজিা উদযাপন পরিষদের সহ সভাপতি সঞ্জয় ঘোষ, হিন্দু মহাজোটের সভাপতি নারায়ন চন্দ্র পাল, সুজিত বর্মন, সজল চন্দ্র দেব প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দরা জানান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইউসুফ খান পাঠান, সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট ও সামপ্রদায়িক সম্প্রীতি ক্ষুন্ন করার জন্যই (জায়গাটা জেলা পরিষদের নয়) তিনি মন্দিরটি ভাঙ্গার আদেশ দেন। এটা খুব খারাপ বিষয়। দিনে দুপুরে মন্দির ভাঁঙ্গা ও মূর্তি রাস্তায় ফেলে রাখার ঘটনা নিয়ে স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷