আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নাম ব্যবহার করে আশাশুনি কমিটি গঠনের বিষটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ
আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নাম ব্যবহার করে আশাশুনি কমিটি গঠনের বিষটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ।
সোমবার বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট জেলা শাখার সভাপতি প্রাণ নাথ দাশ ও সাধারণ সম্পাদক মিহির কান্তি সরকার স্বাক্ষরিত একপত্রে উক্ত কমিটি সম্পূর্ণ অবৈধ দাবি করে বলেন, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের একটিমাত্র কমিটি রয়েছে। যার সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত বিগ্রেডিয়ার জেনারেল জয়ন্ত সেন, মহাসচিব গোবিন্দ্র চন্দ্র প্রামানিক এবং নির্বাহী সভাপতি এড. দ্বীন বন্ধু রায়। কিন্তু সম্প্রতি উক্ত কমিটির নাম ও লোগো ব্যবহার করে একটি স্বার্থনেষী মহল কমিটির গঠনের নামে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এবিষয়ে মহামান্য হাইকোর্টে মামলা দায়ের করলে আদালত তাদের বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নাম ও লোগো ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। কিন্তু তারপরও আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে জনৈক পলাশ কান্তি দে ও আশীষ বাড়ৈ স্বাক্ষরিত একপত্রে ডা. আশুতোষ রায়কে সভাপতি, মতিলাল সরকারকে সাধারণ সম্পাদক ও মধুসূদন রায়কে সাংগঠনিক সম্পাদক করে আশাশুনি উপজেলার কমিটি অনুমোদন দেন। অথচ উক্ত কমিটির কোন ভিত্তি নেই। বাংলাদেশে একটিমাত্র জাতীয় হিন্দু মহাজোটের কমিটি রয়েছে। এছাড়া আশাশুনিতে জাতীয় হিন্দু মহাজোটের কমিটি রয়েছে। যার সভাপতি প্রভাষক দিপংকর মন্ডল ও সাধারণ সম্পাদক ইউপি সদস্য অনুপ সানা। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে ওই পত্রে উল্লেখ করেন। প্রেসবিজ্ঞপ্তি।
সোমবার বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট জেলা শাখার সভাপতি প্রাণ নাথ দাশ ও সাধারণ সম্পাদক মিহির কান্তি সরকার স্বাক্ষরিত একপত্রে উক্ত কমিটি সম্পূর্ণ অবৈধ দাবি করে বলেন, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের একটিমাত্র কমিটি রয়েছে। যার সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত বিগ্রেডিয়ার জেনারেল জয়ন্ত সেন, মহাসচিব গোবিন্দ্র চন্দ্র প্রামানিক এবং নির্বাহী সভাপতি এড. দ্বীন বন্ধু রায়। কিন্তু সম্প্রতি উক্ত কমিটির নাম ও লোগো ব্যবহার করে একটি স্বার্থনেষী মহল কমিটির গঠনের নামে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এবিষয়ে মহামান্য হাইকোর্টে মামলা দায়ের করলে আদালত তাদের বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নাম ও লোগো ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। কিন্তু তারপরও আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে জনৈক পলাশ কান্তি দে ও আশীষ বাড়ৈ স্বাক্ষরিত একপত্রে ডা. আশুতোষ রায়কে সভাপতি, মতিলাল সরকারকে সাধারণ সম্পাদক ও মধুসূদন রায়কে সাংগঠনিক সম্পাদক করে আশাশুনি উপজেলার কমিটি অনুমোদন দেন। অথচ উক্ত কমিটির কোন ভিত্তি নেই। বাংলাদেশে একটিমাত্র জাতীয় হিন্দু মহাজোটের কমিটি রয়েছে। এছাড়া আশাশুনিতে জাতীয় হিন্দু মহাজোটের কমিটি রয়েছে। যার সভাপতি প্রভাষক দিপংকর মন্ডল ও সাধারণ সম্পাদক ইউপি সদস্য অনুপ সানা। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে ওই পত্রে উল্লেখ করেন। প্রেসবিজ্ঞপ্তি।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷