শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলা সাব-রেজিষ্ট্রার অফিসে অভিযান পরিচালনা করে সাব-রেজিষ্টার মো. আব্দুর রহমান ভূঁইয়াকে ঘুষের টাকাসহ হাতেনাতে আটক করেছে দুদক।
শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলা সাব-রেজিষ্ট্রার অফিসে অভিযান পরিচালনা করে সাব-রেজিষ্টার মো. আব্দুর রহমান ভূঁইয়াকে ঘুষের টাকাসহ হাতেনাতে আটক করেছে দুদক। বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় দুদকের টাঙ্গাইল সমন্বিত কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও সহকারী পরিচালক আতিকুল আলমের নেতৃত্বে ওই অভিযান পরিচালিত হয়।
দুদক ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে সাব-রেজিষ্ট্রার আব্দুর রহমান ভুইয়া জমির দলিল রেজিষ্ট্রি করার জন্য নানাভাবে স্থানীয় লোকজনকে হয়রানি ও নাজেহাল করে আসছিলেন। জমির দলিল করতে গেলে গ্রাহকদের কাছ থেকে তিনি নানা কায়দায় সরকারী মূল্যের চেয়ে অধিক টাকা আদায় করতেন। তাঁকে ঘুষ না দিলে কোন দলিল রেজিষ্ট্রি হত না।শ্রীবরদীতে ঘুষ না দিলে দলিল হয়না এটা ছিল ওপেন সিক্রেট। ভূক্তভোগীরা লিখিতভাবে বিষয়টি দুদককে জানায়। এর প্রেক্ষিতে বুধবার দুদকের একটি দল সকাল থেকে ওই অফিসের সামনে ওত পেতে ছিল। তারা সারাদিন রেজিষ্ট্রি অফিসে আগত লোকজনের কাছে তথ্য সংগ্রহ করেন। পরে সন্ধ্যার দিকে সাব-রেজিষ্ট্রার আব্দুর রহমান ভূঁইঞার কক্ষে ঢুকে তল্লাশি করে টেবিলের ড্রয়ার ও প্যান্টের পকেট থেকে ঘুষের ৯৫ হাজার ৫শ টাকাসহ তাঁকে হাতেনাতে আটক করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে দুদকের টাঙ্গাইল সমন্বিত কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সাব-রেজিষ্ট্রার আব্দুর রহমানের কাছ থেকে ঘুষের গ্রহণকৃত ৯৫ হাজার ৫শ টাকা পাওয়া গেছে। তাঁর বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ক্ষমতার অপব্যবহার ও ঘুষের মামলা হবে।
দুদক ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে সাব-রেজিষ্ট্রার আব্দুর রহমান ভুইয়া জমির দলিল রেজিষ্ট্রি করার জন্য নানাভাবে স্থানীয় লোকজনকে হয়রানি ও নাজেহাল করে আসছিলেন। জমির দলিল করতে গেলে গ্রাহকদের কাছ থেকে তিনি নানা কায়দায় সরকারী মূল্যের চেয়ে অধিক টাকা আদায় করতেন। তাঁকে ঘুষ না দিলে কোন দলিল রেজিষ্ট্রি হত না।শ্রীবরদীতে ঘুষ না দিলে দলিল হয়না এটা ছিল ওপেন সিক্রেট। ভূক্তভোগীরা লিখিতভাবে বিষয়টি দুদককে জানায়। এর প্রেক্ষিতে বুধবার দুদকের একটি দল সকাল থেকে ওই অফিসের সামনে ওত পেতে ছিল। তারা সারাদিন রেজিষ্ট্রি অফিসে আগত লোকজনের কাছে তথ্য সংগ্রহ করেন। পরে সন্ধ্যার দিকে সাব-রেজিষ্ট্রার আব্দুর রহমান ভূঁইঞার কক্ষে ঢুকে তল্লাশি করে টেবিলের ড্রয়ার ও প্যান্টের পকেট থেকে ঘুষের ৯৫ হাজার ৫শ টাকাসহ তাঁকে হাতেনাতে আটক করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে দুদকের টাঙ্গাইল সমন্বিত কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সাব-রেজিষ্ট্রার আব্দুর রহমানের কাছ থেকে ঘুষের গ্রহণকৃত ৯৫ হাজার ৫শ টাকা পাওয়া গেছে। তাঁর বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ক্ষমতার অপব্যবহার ও ঘুষের মামলা হবে।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷