শেরপুর জেলা পুলিশ বিভাগের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে ভিন্নধর্মী “বিশেষ শান্তি সমাবেশ” অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শেরপুর জেলা পুলিশ বিভাগের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে ভিন্নধর্মী “বিশেষ শান্তি সমাবেশ” অনুষ্ঠিত হয়েছে। পুলিশ লাইন্স মাঠে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশের বিষয় ছিল “গ্রেফতারী পরোয়ানা তামিল, জঙ্গী, মাদক, গুজব ও ইভটিজিং নির্মূলে কমিউনিটির অংশ গ্রহণ”। জেলা সদর ছাড়াও শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী, নকলা ও নালিতবাড়ী উপজেলায় একযোগে এ শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃস্থানীয় প্রায় ৩ হাজার ব্যাক্তি এতে অংশ নেন।
সদর উপজেলা কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের আয়োজনে সমাবেশে সদর উপজেলার ১৪ ইউনিয়ন ও পৌর এলাকার প্রায় ৫ শতাধিক ব্যক্তিবর্গ অংশ নেন। এদের মধ্যে ছিল ৮ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, মেম্বার, মহিলা মেম্বার, ১৪ ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সভাপতি- সম্পাদক, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি-সম্পাদক, ইমাম, মুয়াজ্জিন, সাংবাদিকসহ পলাতক আসামীদের পরিবার ও তাদের অভিভাবকবৃন্দ।
পুলিশ সুপার কাজী আশরাফুল আজীম পিপিএমের সভাপতিত্বে ওই সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম, বাজিতখিলা ইউপি চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আমির আলী সরকার, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সদর কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সাধারন সম্পাদক মো. ফখরুল মজিদ খাকন, কামারচর ইউপি চেয়ারম্যান ও জেলা যুবলীগ সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিব, গাজীর খামার ইউপি চেয়ারম্যান মো. আওলাদুল ইসলাম প্রমূখ।
সমাবেশে পুলিশ সুপার উপস্থিত জেলা সদরের ৭ শতাধিক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী পরিবারের সদস্যদের আদালতে হাজির হয়ে জামিন নেওয়ার জন্য আবেদন জানান। এসময় তিনি সকলকে আস্বস্থ্য করে বলেন, যেসব আসামীরা পালিয়ে আছেন তারা নিশ্চিতে আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে পুলিশ তাদের কোন ধরনের অসুবিধার সৃষ্টি করবে না। তিনি বলেন, কোন পুলিশ সদস্য যদি আইনের বাইরে কারো সাথে কোন ধরনের খারাপ আচরন করেন তাহলে তাঁর বিরুদ্ধের প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আপনারা আপনাদের আত্মীয়-স্বজনদের আদালতে জামিনের জন্য হাজির হতে বলুন। কারণ দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে সকলকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। এছাড়াও জঙ্গী, মাদক, গুজব ও ইভটিজিং নির্মূলে কমিউনিটিকে পুলিশের সাথে একযোগে কাজ করার আহবান জানান এসপি আজীম।
সমাবেশ শেষে উপস্থিত সকলে গ্রেফতারী পরোয়ানা তামিল, জঙ্গী, মাদক, গুজব ও ইভটিজিং নির্মূলে শপথ গ্রহণ করেন।
সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃস্থানীয় প্রায় ৩ হাজার ব্যাক্তি এতে অংশ নেন।
সদর উপজেলা কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের আয়োজনে সমাবেশে সদর উপজেলার ১৪ ইউনিয়ন ও পৌর এলাকার প্রায় ৫ শতাধিক ব্যক্তিবর্গ অংশ নেন। এদের মধ্যে ছিল ৮ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, মেম্বার, মহিলা মেম্বার, ১৪ ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সভাপতি- সম্পাদক, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি-সম্পাদক, ইমাম, মুয়াজ্জিন, সাংবাদিকসহ পলাতক আসামীদের পরিবার ও তাদের অভিভাবকবৃন্দ।
পুলিশ সুপার কাজী আশরাফুল আজীম পিপিএমের সভাপতিত্বে ওই সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম, বাজিতখিলা ইউপি চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আমির আলী সরকার, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সদর কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সাধারন সম্পাদক মো. ফখরুল মজিদ খাকন, কামারচর ইউপি চেয়ারম্যান ও জেলা যুবলীগ সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিব, গাজীর খামার ইউপি চেয়ারম্যান মো. আওলাদুল ইসলাম প্রমূখ।
সমাবেশে পুলিশ সুপার উপস্থিত জেলা সদরের ৭ শতাধিক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী পরিবারের সদস্যদের আদালতে হাজির হয়ে জামিন নেওয়ার জন্য আবেদন জানান। এসময় তিনি সকলকে আস্বস্থ্য করে বলেন, যেসব আসামীরা পালিয়ে আছেন তারা নিশ্চিতে আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে পুলিশ তাদের কোন ধরনের অসুবিধার সৃষ্টি করবে না। তিনি বলেন, কোন পুলিশ সদস্য যদি আইনের বাইরে কারো সাথে কোন ধরনের খারাপ আচরন করেন তাহলে তাঁর বিরুদ্ধের প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আপনারা আপনাদের আত্মীয়-স্বজনদের আদালতে জামিনের জন্য হাজির হতে বলুন। কারণ দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে সকলকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। এছাড়াও জঙ্গী, মাদক, গুজব ও ইভটিজিং নির্মূলে কমিউনিটিকে পুলিশের সাথে একযোগে কাজ করার আহবান জানান এসপি আজীম।
সমাবেশ শেষে উপস্থিত সকলে গ্রেফতারী পরোয়ানা তামিল, জঙ্গী, মাদক, গুজব ও ইভটিজিং নির্মূলে শপথ গ্রহণ করেন।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷