নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে একটি হিন্দু বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে ।
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে একটি হিন্দু বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে ।
এ ঘটনায় মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ভুক্তভোগী গৃহবধূ গীতা রানী বাদী হয়ে সোনাইমুড়ী থানায় ইউপি সদস্য ও তার ছেলেসহ মোট ১১জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন।
এর আগে গতকাল সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উপজেলার ৯নং দেওটি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের পাল পাড়া মিস্তরী বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে সোনাইমুড়ী থানার পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য রিপন চন্দ্র সূত্রধর বলেন, কেরাম খেলাকে কেন্দ্র করে ৯নং দেওটি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো.স্বপনের ইন্ধনে তার ছেলে রুমন হোসেন (২০), ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা আমাদের বাড়ির বসত ঘরে হামলা করে ব্যাপক ভাংচুর করে। এ সময় তারা আমার বৃদ্ধ মা গীতা রাণী (৫৫), কে ও লাঞ্ছিত করে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য মো.স্বপন দাবি করেন তিনি এবং তার ছেলে এ হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রশ্নই উঠেনা। তবে হিন্দু বাড়িতে হামলা হয়েছে সত্য, তিনি দাবি করেন কে বা কাহারা এ হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে তিনি তাদের সম্পর্কে অবগত নয়।
হামলা ও ভাংচুরের সত্যতা নিশ্চিত করে সোনাইমুড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আবদুস সামাদ বলেন, গতকাল তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এসেছি। ভুক্তভোগী গৃহবধূ ১১জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেছে। পুলিশ পরবর্তীতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
এ ঘটনায় মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ভুক্তভোগী গৃহবধূ গীতা রানী বাদী হয়ে সোনাইমুড়ী থানায় ইউপি সদস্য ও তার ছেলেসহ মোট ১১জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন।
এর আগে গতকাল সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উপজেলার ৯নং দেওটি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের পাল পাড়া মিস্তরী বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে সোনাইমুড়ী থানার পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য রিপন চন্দ্র সূত্রধর বলেন, কেরাম খেলাকে কেন্দ্র করে ৯নং দেওটি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো.স্বপনের ইন্ধনে তার ছেলে রুমন হোসেন (২০), ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা আমাদের বাড়ির বসত ঘরে হামলা করে ব্যাপক ভাংচুর করে। এ সময় তারা আমার বৃদ্ধ মা গীতা রাণী (৫৫), কে ও লাঞ্ছিত করে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য মো.স্বপন দাবি করেন তিনি এবং তার ছেলে এ হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রশ্নই উঠেনা। তবে হিন্দু বাড়িতে হামলা হয়েছে সত্য, তিনি দাবি করেন কে বা কাহারা এ হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে তিনি তাদের সম্পর্কে অবগত নয়।
হামলা ও ভাংচুরের সত্যতা নিশ্চিত করে সোনাইমুড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আবদুস সামাদ বলেন, গতকাল তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এসেছি। ভুক্তভোগী গৃহবধূ ১১জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেছে। পুলিশ পরবর্তীতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷