নালিতাবাড়ীতে একুশ বছরের পুরনো বিদ্যালয় দখল করে, স্থাপিত বউ বাজার উচ্ছেদ।
সনাতন নিউজ২৪.
শেরপুরের নালিতাবাড়ী পৌর শহরের সাহাপাড়ায় একুশ বছরের পুরনো একটি বেসরকারী বিদ্যালয় দখল করে স্থাপিত ‘বউ বাজার’ উচ্ছেদ করে সোমবার দুপুরে হেফাজতে নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। প্রকৃত মালিকানা নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্ত মূল্যবান ওই জমি প্রশাসনের হেফাজতে থাকবে বলে জানিয়েছেন।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমান।
তথ্যমতে, সাহাপাড়া মহল্লায় ২২ শতাংশ জমি হীরক চন্দ্র চৌধুরীর দেবোত্তর সম্পত্তি পত্তনমূলে প্রয়াত প্রসন্ন কুমার সাহা ভোগদখল করে আসছিলেন। পরবর্তীতে বিআরএস রেকর্ডে ওই ভূমি সরকারের পক্ষে জেলা প্রশাসনের নামে অন্তর্ভূক্ত হয়।
এদিকে মৃত প্রসন্ন কুমারের চার উত্তরাধিকারী ১৯৯৯ সালে স্বত্যার্পন দলিলে দান করে ওই জমিতে প্রসন্ন কুমার সাহা একাডেমি নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। জমিটি এনিমি উল্লেখ করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে নোটিশ জারী করা হলেও এ নিয়ে সরকার ও প্রসন্ন কুমারের উত্তরাধিকারীদের মধ্যে আদালতে একাধিকবার বিচারাধীন হয় মামলাটি। এরইমধ্যে কিছুদিন আগে স্থানীয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধি সুনীল উল্লেখিত জমির একাংশ দখলে নিতে চেষ্টা করে। একাডেমি কর্তৃপক্ষ সুনীলকে তাড়িয়ে দিলে সে পুনরায় সংগঠিত হয়ে ওই জমিতে মন্দির নির্মাণের উদ্যোগ নেয় এবং পুকুরে মাটি ভরাট কার্যক্রম শুরু করে। একপর্যায়ে গত ২৮ জুন পৌর কর্র্তৃপক্ষের নামে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে বিদ্যালয় ও সংলগ্ন জমি দখলে নিয়ে বেগম রোকেয়া ‘বউ বাজার’ নামে দখলে নেওয়া হয় এবং নিয়মিত কাঁচা বাজার বসতে শুরু করে। যদিও পৌর কর্তৃপক্ষ দখলের এ অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, কে বা কারা দখলে নিয়েছে তারা জানেন না। এমতাবস্থায় জেলা প্রশাসনের নির্দেশে সোমবার উপজেলা প্রশাসন ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বউ বাজার ও মন্দির উচ্ছেদ করে মালিকানা নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বিদ্যালয় ও জমি হেফাজতে নেয়।
এ বিষয়ে শেরপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুর রহমান জানান, এটি দেবোত্তর সম্পত্তি যা পরবর্তীতে সরকারের নামে রেকর্ডভুক্ত হয়। তবে একাধিক পক্ষ মালিকানা দাবী করায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে মালিকানা নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত প্রশাসনের হেফাজতে নেওয়া হলো।
শেরপুরের নালিতাবাড়ী পৌর শহরের সাহাপাড়ায় একুশ বছরের পুরনো একটি বেসরকারী বিদ্যালয় দখল করে স্থাপিত ‘বউ বাজার’ উচ্ছেদ করে সোমবার দুপুরে হেফাজতে নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। প্রকৃত মালিকানা নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্ত মূল্যবান ওই জমি প্রশাসনের হেফাজতে থাকবে বলে জানিয়েছেন।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমান।
এদিকে মৃত প্রসন্ন কুমারের চার উত্তরাধিকারী ১৯৯৯ সালে স্বত্যার্পন দলিলে দান করে ওই জমিতে প্রসন্ন কুমার সাহা একাডেমি নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। জমিটি এনিমি উল্লেখ করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে নোটিশ জারী করা হলেও এ নিয়ে সরকার ও প্রসন্ন কুমারের উত্তরাধিকারীদের মধ্যে আদালতে একাধিকবার বিচারাধীন হয় মামলাটি। এরইমধ্যে কিছুদিন আগে স্থানীয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধি সুনীল উল্লেখিত জমির একাংশ দখলে নিতে চেষ্টা করে। একাডেমি কর্তৃপক্ষ সুনীলকে তাড়িয়ে দিলে সে পুনরায় সংগঠিত হয়ে ওই জমিতে মন্দির নির্মাণের উদ্যোগ নেয় এবং পুকুরে মাটি ভরাট কার্যক্রম শুরু করে। একপর্যায়ে গত ২৮ জুন পৌর কর্র্তৃপক্ষের নামে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে বিদ্যালয় ও সংলগ্ন জমি দখলে নিয়ে বেগম রোকেয়া ‘বউ বাজার’ নামে দখলে নেওয়া হয় এবং নিয়মিত কাঁচা বাজার বসতে শুরু করে। যদিও পৌর কর্তৃপক্ষ দখলের এ অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, কে বা কারা দখলে নিয়েছে তারা জানেন না। এমতাবস্থায় জেলা প্রশাসনের নির্দেশে সোমবার উপজেলা প্রশাসন ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বউ বাজার ও মন্দির উচ্ছেদ করে মালিকানা নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বিদ্যালয় ও জমি হেফাজতে নেয়।
এ বিষয়ে শেরপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুর রহমান জানান, এটি দেবোত্তর সম্পত্তি যা পরবর্তীতে সরকারের নামে রেকর্ডভুক্ত হয়। তবে একাধিক পক্ষ মালিকানা দাবী করায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে মালিকানা নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত প্রশাসনের হেফাজতে নেওয়া হলো।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷