নালিতাবাড়ীতে করোনায় মারা গেলেন বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ আব্দুল হালিম উকিল
সনাতন নিউজ২৪.
মহামারী করোনার সাথে যুদ্ধ করে অবশেষে হেরেই গেলেন একাত্তরের রণাঙ্গণের সৈনিক, আওয়ামী লীগের বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ, দুইবারের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও দুইবারের পৌর মেয়র এবং নালিতাবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল হালিম উকিল (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
রোববার (৫ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে বারোটার দিকে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজধানীর উত্তরায় কুয়েত মৈত্রি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর।
কৈশোরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার পর তিনি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তরুণ বয়সেই তিনি নালিতাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের দুইবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এছাড়াও নালিতাবাড়ীর পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান ও পরবর্তীতে মেয়র হিসেবে টানা মোট দুইবার সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। রাজনীতিতে তিনি প্রথমে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পরে সভাপতি, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পরে সভাপতি এবং সবশেষ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পরবর্তীতে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। আমৃত্যু তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। বর্ষিয়ান এ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের মৃত্যুতে আওয়ামী লীগ একজন অভিভাবক হারালো বলে মনে করছেন অনেকেই। তৃণমূল পর্যন্ত এখনও তিনি একজন গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয় নেতা। তাঁর মৃত্যুতে স্থানীয় সংসদ সদস্য, সাবেক কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরীসহ বিভিন্ন মহল গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।
মহামারী করোনার সাথে যুদ্ধ করে অবশেষে হেরেই গেলেন একাত্তরের রণাঙ্গণের সৈনিক, আওয়ামী লীগের বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ, দুইবারের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও দুইবারের পৌর মেয়র এবং নালিতাবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল হালিম উকিল (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
রোববার (৫ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে বারোটার দিকে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজধানীর উত্তরায় কুয়েত মৈত্রি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর।
কৈশোরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার পর তিনি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তরুণ বয়সেই তিনি নালিতাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের দুইবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এছাড়াও নালিতাবাড়ীর পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান ও পরবর্তীতে মেয়র হিসেবে টানা মোট দুইবার সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। রাজনীতিতে তিনি প্রথমে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পরে সভাপতি, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পরে সভাপতি এবং সবশেষ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পরবর্তীতে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। আমৃত্যু তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। বর্ষিয়ান এ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের মৃত্যুতে আওয়ামী লীগ একজন অভিভাবক হারালো বলে মনে করছেন অনেকেই। তৃণমূল পর্যন্ত এখনও তিনি একজন গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয় নেতা। তাঁর মৃত্যুতে স্থানীয় সংসদ সদস্য, সাবেক কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরীসহ বিভিন্ন মহল গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷