মুন্সিগঞ্জ রামকৃষ্ণদি ইউনিয়নে কলেজে যাওয়ার পথে হিন্দু ছাত্রী কঙ্কন রায় কে অপহরণ
মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানার অন্তর্গত রামকৃষ্ণদি এলেকার শ্রী সুবল রায়ের ছোট কন্যা শ্রীমতী কঙ্কন রায় বিক্রমপুর আদর্শ ডিগ্রী কলেজের হিন্দু ছাত্রী ।
গত ০৪।০৩।২০২০ তারিখে সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটের সময় কঙ্কন কলেজে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দিলে একই তারিখে সকাল ৯ টা ৪0 মিনিটের সময় কলেজের পশ্চিম পাশে ফাঁকা রাস্তা থেকে মোঃ মনির (২২) পিতা মোঃ নাজিম উদ্দিন ও আরো ২/৩ জন অপরিচিত ব্যক্তি হিন্দু ছাত্রী কে ইসলাম ধর্মে দিক্ষীত করার জন্য অপহরণ করে ।
শ্রীমতি কঙ্কনের বাবা ও তার বড় বোন ও জামাই সিরাজদিখান থানায় আসামির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে গেলে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ ফরিদ উদ্দিন মামলা নিতে তালবাহানা আরম্ভ করে, এবং মামলা না নিয়ে মেয়ের পিতা ও মেয়ের বোনকে বের করে দেয় । মামলা দায়ের করতে ব্যর্থ হয়ে মেয়ের বাবা ও বাংলাদেশ মাইনোরিটি ওয়াচ ঢাকা অফিসে এসে থানা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা না নেওয়ার অভিযোগ করলে অ্যাডভোকেট রবীন্দ্র ঘোষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ ফরিদ উদ্দিনের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি মামলা নিতে অক্ষমতা প্রকাশ করলে অ্যাডভোকেট ঘোষ জেলার পুলিশ সুপারের সঙ্গে কথা বলেন। পরে পুলিশ সুপারের নিদেশে মামলা গ্রহণ করার ব্যবস্থা করা হয় মামলা নম্বর তারিখ ০৫।০৩।২০২০ ধারা নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে ৭/৩০।
বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচ উক্ত অপহরণের ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন এবং অনতিবিলম্বে অপহরণকারীদের হাত থেকে মেয়েটিকে উদ্ধার করে আসামিদের গ্রেপ্তার করার দাবি জানাচ্চে । নারী অধিকার মাসে নারীদের অধিকার প্রতিস্টত হউক ।
গত ০৪।০৩।২০২০ তারিখে সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটের সময় কঙ্কন কলেজে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দিলে একই তারিখে সকাল ৯ টা ৪0 মিনিটের সময় কলেজের পশ্চিম পাশে ফাঁকা রাস্তা থেকে মোঃ মনির (২২) পিতা মোঃ নাজিম উদ্দিন ও আরো ২/৩ জন অপরিচিত ব্যক্তি হিন্দু ছাত্রী কে ইসলাম ধর্মে দিক্ষীত করার জন্য অপহরণ করে ।
শ্রীমতি কঙ্কনের বাবা ও তার বড় বোন ও জামাই সিরাজদিখান থানায় আসামির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে গেলে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ ফরিদ উদ্দিন মামলা নিতে তালবাহানা আরম্ভ করে, এবং মামলা না নিয়ে মেয়ের পিতা ও মেয়ের বোনকে বের করে দেয় । মামলা দায়ের করতে ব্যর্থ হয়ে মেয়ের বাবা ও বাংলাদেশ মাইনোরিটি ওয়াচ ঢাকা অফিসে এসে থানা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা না নেওয়ার অভিযোগ করলে অ্যাডভোকেট রবীন্দ্র ঘোষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ ফরিদ উদ্দিনের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি মামলা নিতে অক্ষমতা প্রকাশ করলে অ্যাডভোকেট ঘোষ জেলার পুলিশ সুপারের সঙ্গে কথা বলেন। পরে পুলিশ সুপারের নিদেশে মামলা গ্রহণ করার ব্যবস্থা করা হয় মামলা নম্বর তারিখ ০৫।০৩।২০২০ ধারা নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে ৭/৩০।
বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচ উক্ত অপহরণের ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন এবং অনতিবিলম্বে অপহরণকারীদের হাত থেকে মেয়েটিকে উদ্ধার করে আসামিদের গ্রেপ্তার করার দাবি জানাচ্চে । নারী অধিকার মাসে নারীদের অধিকার প্রতিস্টত হউক ।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷