ভূমিহীন সংখ্যালঘু মাখনলাল বৈরাগীর পাওয়া খাস জমি দখল করে প্রভাবশালীর ঘর নির্মান
সনাতন নিউজ২৪.
ভূমিহীন সংখ্যালঘু মাখনলাল বৈরাগীর পাওয়া খাস জমি দখল করে প্রভাবশালীর ঘর নির্মান
করোনা আতঙ্কে সবকিছু স্থবির হয়ে আছে। কিন্তু ভূমিহীন সংখ্যালঘু মাখনলাল বৈরাগীর বন্দোবস্ত পাওয়া খাস জমি দখল করে প্রভাবশালী রওশন আরা আক্তার- শাহআলম মিয়া দম্পতির ঘর তোলার কাজ থামছে না।
আর অসহায় সংখ্যালঘু বয়োবৃদ্ধ মাখনলাল দৌড়াচ্ছেন দ্বারে দ্বারে।
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের পাখিমারা গ্রামে বাড়ি মাখন লালের। মাখন লাল কলাপাড়া প্রেসক্লাবে দেওয়া লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, প্রায় ৩০ শতক জমি ওই প্রভাবশালী চক্র দখল করে সেমি পাকা ঘর তুলছেন।
এখন চালের টিন লাগানো বাকি। আর সকল কাজ শেষ হয়েছে।
অসহায় মাখনলাল ব্যক্তিগতভাবে অনুরোধ করেছেন। কিন্তু দখল থামেনি। বাড়াবাড়ি করলে খুনের হুমকি দেয়া হয়। বাধ্য হয়ে কলাপাড়ায় সদ্য বদলি হওয়া ইউএনও মো. মুনিবুর রহমানের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
তার নির্দেশে তহশিলদার আব্দুল জব্বার সার্ভেয়ার এনামুল হোসেন একদফা গিয়েছেন। এরপর শুরু করেন নানান তালবাহানা। তহশিলদার জব্বার মাপজোক করার কথা বলে আজ-কাল করতে করতে ঘুরাচ্ছেন।
যখন নিচের ইট বসাচ্ছিল ওই প্রভাবশালী তখন থেকে তহশিলদার তালবাহানা করতে থাকেন। করেন কালক্ষেপণ। এ সুযোগে এখন টিনের চালা দিচ্ছেন দখলদারচক্র। যেন দখল করতে সুযোগ দিচ্ছেন। মাখনলাল এখন দিশেহারা হয়ে ভূমি প্রশাসনের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলছেন।
মাখন লাল জানান, এখন সরকারের দেয়া খাস জমি জোর করে দখল করলেও অসহায়ের মতো তা দেখছেন, আর চোখের পানি ঝরাচ্ছেন। ঘড়ি, রেডিও, টর্চ লাইট মেরামত করে সংসারের ঘানি টানা এ মানুষটি ডিজিটাল যুগের কারণে পেশা হারিয়েছেন।
পাখিমারা বাজারের দোকানের জায়গা দখল হয়ে গেছে বহু আগে। এখন সংবাদপত্র বিক্রি করে সংসারের কিছুটা যোগান দিচ্ছেন। আর চার সন্তানকে লেখাপড়া করাচ্ছেন। জীবনযুদ্ধে অসহায় হয়ে পড়েছেন।
ভূমিহীন সংখ্যালঘু মাখনলাল বৈরাগীর পাওয়া খাস জমি দখল করে প্রভাবশালীর ঘর নির্মান
করোনা আতঙ্কে সবকিছু স্থবির হয়ে আছে। কিন্তু ভূমিহীন সংখ্যালঘু মাখনলাল বৈরাগীর বন্দোবস্ত পাওয়া খাস জমি দখল করে প্রভাবশালী রওশন আরা আক্তার- শাহআলম মিয়া দম্পতির ঘর তোলার কাজ থামছে না।
আর অসহায় সংখ্যালঘু বয়োবৃদ্ধ মাখনলাল দৌড়াচ্ছেন দ্বারে দ্বারে।
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের পাখিমারা গ্রামে বাড়ি মাখন লালের। মাখন লাল কলাপাড়া প্রেসক্লাবে দেওয়া লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, প্রায় ৩০ শতক জমি ওই প্রভাবশালী চক্র দখল করে সেমি পাকা ঘর তুলছেন।
এখন চালের টিন লাগানো বাকি। আর সকল কাজ শেষ হয়েছে।
অসহায় মাখনলাল ব্যক্তিগতভাবে অনুরোধ করেছেন। কিন্তু দখল থামেনি। বাড়াবাড়ি করলে খুনের হুমকি দেয়া হয়। বাধ্য হয়ে কলাপাড়ায় সদ্য বদলি হওয়া ইউএনও মো. মুনিবুর রহমানের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
তার নির্দেশে তহশিলদার আব্দুল জব্বার সার্ভেয়ার এনামুল হোসেন একদফা গিয়েছেন। এরপর শুরু করেন নানান তালবাহানা। তহশিলদার জব্বার মাপজোক করার কথা বলে আজ-কাল করতে করতে ঘুরাচ্ছেন।
যখন নিচের ইট বসাচ্ছিল ওই প্রভাবশালী তখন থেকে তহশিলদার তালবাহানা করতে থাকেন। করেন কালক্ষেপণ। এ সুযোগে এখন টিনের চালা দিচ্ছেন দখলদারচক্র। যেন দখল করতে সুযোগ দিচ্ছেন। মাখনলাল এখন দিশেহারা হয়ে ভূমি প্রশাসনের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলছেন।
মাখন লাল জানান, এখন সরকারের দেয়া খাস জমি জোর করে দখল করলেও অসহায়ের মতো তা দেখছেন, আর চোখের পানি ঝরাচ্ছেন। ঘড়ি, রেডিও, টর্চ লাইট মেরামত করে সংসারের ঘানি টানা এ মানুষটি ডিজিটাল যুগের কারণে পেশা হারিয়েছেন।
পাখিমারা বাজারের দোকানের জায়গা দখল হয়ে গেছে বহু আগে। এখন সংবাদপত্র বিক্রি করে সংসারের কিছুটা যোগান দিচ্ছেন। আর চার সন্তানকে লেখাপড়া করাচ্ছেন। জীবনযুদ্ধে অসহায় হয়ে পড়েছেন।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷