পিরোজপুর জেলা মঠবারিয়া উপজেলায় ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে খাল খননের নামে ৯ টি হিন্দু পরিবারের পৈত্রিক সম্পত্তি কেটে নিয়ে নিজের জমি ভরাট ও মারধোর করার হুমকি !
Sonatonnews24.
পিরোজপুর জেলার অধীন মঠবারিয়া উপজেলার গুলিশাখালী ইউনিয়নে কবুতরখালি গ্রামের ৯ টি হিন্দু চাঁষী পরিবার ১৷ পরিতোষ গোমস্তা, ২৷ পিজুশ গোমস্তা, ৩৷ দিনেশ গোমস্তা ৪৷ জিবন হাং, ৫৷ সুমন্ত্র আধিকারি, ৬৷ গনেশ হাওলাদার, ৭৷ রবিন হাওলাদার, ৮৷ সতীর্ন্দ্র হাওলাদার, ৯৷ পুতুল, ও তাদের পরিবার বর্গ বিভিন্ন নির্জাতনের শিকার হয়ে দেশ ত্যগে বাধ্য হচ্ছেন৷ অভিযুক্ত জুনায়েদুর রহমান জুয়েল (ইউপি সদস্য) ২নং ওয়ার্ড, উপজেলা মঠবাড়িয়া ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসের
১সপ্তাহে খালের এক পাড়ে থাকা তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি -বাগান বাড়ির মাটি জোর পূর্বক কেঁটে নিয়ে খালের পূর্ব পাড় অর্থাৎ উক্ত ইউপি সদস্যের জমি সংলগ্ন খালের অর্ধেক প্রায় ১০০০ ফুট দৈর্ঘ্য পরিমান ভরাট করে গায়ের জোরে দখল করেছে৷
অাজ ১৮/০৩/২০২০ তারিকে বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচের একটি প্রতিনিধি দল এডভোকেট রবীন্দ্র ঘোষ, Stv রিপোর্টার্স মোঃ রাজিব, গোপাল কর্মকার সরজমিনে ঘটনা স্তল পরিদর্শন করেছে৷ প্রশাসনের সর্বস্তরের কর্মকর্তাদের সাথে দেখা করে এহেন নির্জাতনের বিষয় অবগত করেছেন৷ পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু আলী সজ্জাদ হোসেন কে তার মোবাইল নম্বর ০১৭১৫১০৮৮০৫ তে যোগাযোগ করলে তিনি (BDMW) কে বলেন অভিযুক্ত দের বিরুধ্যে যথাযথ ব্যবস্তা গ্রহন করা হবে৷ কিন্তু আজ পর্জন্ত ৯টি হিন্দু পরিবারকে রক্ষা করার জন্য কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। বর্তমানে তাহাদের ভিটামাটি ছাড়া করার পায়তারা চালাচ্ছে উক্ত ইউপি সদস্য৷ ব্যক্তি স্বার্থে লাভের জন্য তাদের ৯টি পরিবারের সৃজিত দুই শতাধিক বাঁশ, রেন্টি গাছ ১০ টি, করমজা গাছ ৫টি, গাব গাছ শতাধিক সহ প্রজাতির ফলজ ও বনজ গাছ জোর পূর্বক কেটে নিয়ে খালের পশ্চিম পাড়ের মাটি কেটে নিয়ে পূর্ব পাড় ভরাট করে তাদের প্রায় ৩০ শতাংশ জমি দখল করে নিয়েছে৷ উক্ত ইউপি সদস্য প্রভাবশালী হওয়ায় ভুক্তভোগীরা সংখ্যালঘু পরিবারগুলো অস্তিত্ব সংকটে আছে৷ প্রতিনিয়ত তারা হুমকি ও মারধরের শিকার হচ্ছেন৷
বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচ উক্ত ঘটনার তীর্ব নিন্দা করেছেন, প্রশাসনের নীরলিপ্ততার কারনে উৎভুত পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য সামপ্রদায়িক মানষিকতাকে দায়ী করেছেন অনতি বিলম্বে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে
৯ টি হিন্দু পরিবারকে পুনর্বাসন ও ক্ষতি পুরনের দাবি জানাচ্ছে৷
পিরোজপুর জেলার অধীন মঠবারিয়া উপজেলার গুলিশাখালী ইউনিয়নে কবুতরখালি গ্রামের ৯ টি হিন্দু চাঁষী পরিবার ১৷ পরিতোষ গোমস্তা, ২৷ পিজুশ গোমস্তা, ৩৷ দিনেশ গোমস্তা ৪৷ জিবন হাং, ৫৷ সুমন্ত্র আধিকারি, ৬৷ গনেশ হাওলাদার, ৭৷ রবিন হাওলাদার, ৮৷ সতীর্ন্দ্র হাওলাদার, ৯৷ পুতুল, ও তাদের পরিবার বর্গ বিভিন্ন নির্জাতনের শিকার হয়ে দেশ ত্যগে বাধ্য হচ্ছেন৷ অভিযুক্ত জুনায়েদুর রহমান জুয়েল (ইউপি সদস্য) ২নং ওয়ার্ড, উপজেলা মঠবাড়িয়া ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসের
১সপ্তাহে খালের এক পাড়ে থাকা তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি -বাগান বাড়ির মাটি জোর পূর্বক কেঁটে নিয়ে খালের পূর্ব পাড় অর্থাৎ উক্ত ইউপি সদস্যের জমি সংলগ্ন খালের অর্ধেক প্রায় ১০০০ ফুট দৈর্ঘ্য পরিমান ভরাট করে গায়ের জোরে দখল করেছে৷
অাজ ১৮/০৩/২০২০ তারিকে বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচের একটি প্রতিনিধি দল এডভোকেট রবীন্দ্র ঘোষ, Stv রিপোর্টার্স মোঃ রাজিব, গোপাল কর্মকার সরজমিনে ঘটনা স্তল পরিদর্শন করেছে৷ প্রশাসনের সর্বস্তরের কর্মকর্তাদের সাথে দেখা করে এহেন নির্জাতনের বিষয় অবগত করেছেন৷ পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু আলী সজ্জাদ হোসেন কে তার মোবাইল নম্বর ০১৭১৫১০৮৮০৫ তে যোগাযোগ করলে তিনি (BDMW) কে বলেন অভিযুক্ত দের বিরুধ্যে যথাযথ ব্যবস্তা গ্রহন করা হবে৷ কিন্তু আজ পর্জন্ত ৯টি হিন্দু পরিবারকে রক্ষা করার জন্য কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। বর্তমানে তাহাদের ভিটামাটি ছাড়া করার পায়তারা চালাচ্ছে উক্ত ইউপি সদস্য৷ ব্যক্তি স্বার্থে লাভের জন্য তাদের ৯টি পরিবারের সৃজিত দুই শতাধিক বাঁশ, রেন্টি গাছ ১০ টি, করমজা গাছ ৫টি, গাব গাছ শতাধিক সহ প্রজাতির ফলজ ও বনজ গাছ জোর পূর্বক কেটে নিয়ে খালের পশ্চিম পাড়ের মাটি কেটে নিয়ে পূর্ব পাড় ভরাট করে তাদের প্রায় ৩০ শতাংশ জমি দখল করে নিয়েছে৷ উক্ত ইউপি সদস্য প্রভাবশালী হওয়ায় ভুক্তভোগীরা সংখ্যালঘু পরিবারগুলো অস্তিত্ব সংকটে আছে৷ প্রতিনিয়ত তারা হুমকি ও মারধরের শিকার হচ্ছেন৷
বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচ উক্ত ঘটনার তীর্ব নিন্দা করেছেন, প্রশাসনের নীরলিপ্ততার কারনে উৎভুত পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য সামপ্রদায়িক মানষিকতাকে দায়ী করেছেন অনতি বিলম্বে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে
৯ টি হিন্দু পরিবারকে পুনর্বাসন ও ক্ষতি পুরনের দাবি জানাচ্ছে৷
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷