শরীয়তপুরে বাল্যবিবাহের দায়ে হিন্দু ছেলেকে বিয়ের আসর থেকে কারাগারে পাঠলেন ইউএনও
শরীয়তপুরের ডামুড্যা উপজেলার ধানকাঠি ইউনিয়নের পূর্বকান্দি গ্রামের মন্ডল বাড়িতে বুধবার (১১ মার্চ) রাত ১০টার দিকে চলছিল বিয়ের আয়োজন।
খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) নেতৃত্বে প্রশাসনের লোকজন হাজির হয় বিয়েবাড়িতে। এতে পণ্ড হয়ে যায় বিয়ে। একই সঙ্গে বর সবুজ মন্ডলকে আটক করে পুলিশ।
আটক সবুজ মন্ডল (২৯) ভেদরগঞ্জ উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামের শংকর মন্ডলের ছেলে। তিনি দুবাইপ্রবাসী।
কনে স্থানীয় একটি বিদ্যালয় থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। সার্টিফিকেট অনুযায়ী তার জন্ম ২০০৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি। সেই অনুযায়ী তার বয়স ১৭ বছর এক মাস সাতদিন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, বুধবার রাত ১০টার দিকে ধানকাঠি ইউনিয়নের পূর্বকান্দি গ্রামে দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রীর বিয়ের আয়োজন করে পরিবার।
খবর পেয়ে পুলিশ নিয়ে রাত ১০টার দিকে বিয়েবাড়িতে হাজির হন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মর্তুজা আল-মঈদ। তখন চলছিল বিয়ে। পুলিশ দেখে পালানোর সময় বরকে আটক করা হয়। পরে পরিবারের লোকজনকে ডেকে বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে বোঝান ইউএনও।
পরে বর সবুজকে রাত ১টার দিকে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এনে ১১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়।
বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) সকালে সবুজকে শরীয়তপুর কারাগারে পাঠানো হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নারায়ণপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নাজিম উদ্দিন তালুকদার ও ধানকাঠি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক পিন্টু ও উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা ফাতিমা নাহিয়ান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মর্তুজা আল-মঈদ বলেন, উভয় পরিবারকে বুঝিয়ে বাল্যবিয়ে বন্ধ করা হয়েছে।
মেয়ের বয়স ১৮ বছরের কম। বিয়ে করতে আসা বর সবুজ মন্ডলকে বাল্যবিয়ে নিরোধ আইন অনুযায়ী ১১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) নেতৃত্বে প্রশাসনের লোকজন হাজির হয় বিয়েবাড়িতে। এতে পণ্ড হয়ে যায় বিয়ে। একই সঙ্গে বর সবুজ মন্ডলকে আটক করে পুলিশ।
আটক সবুজ মন্ডল (২৯) ভেদরগঞ্জ উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামের শংকর মন্ডলের ছেলে। তিনি দুবাইপ্রবাসী।
কনে স্থানীয় একটি বিদ্যালয় থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। সার্টিফিকেট অনুযায়ী তার জন্ম ২০০৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি। সেই অনুযায়ী তার বয়স ১৭ বছর এক মাস সাতদিন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, বুধবার রাত ১০টার দিকে ধানকাঠি ইউনিয়নের পূর্বকান্দি গ্রামে দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রীর বিয়ের আয়োজন করে পরিবার।
খবর পেয়ে পুলিশ নিয়ে রাত ১০টার দিকে বিয়েবাড়িতে হাজির হন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মর্তুজা আল-মঈদ। তখন চলছিল বিয়ে। পুলিশ দেখে পালানোর সময় বরকে আটক করা হয়। পরে পরিবারের লোকজনকে ডেকে বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে বোঝান ইউএনও।
পরে বর সবুজকে রাত ১টার দিকে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এনে ১১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়।
বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) সকালে সবুজকে শরীয়তপুর কারাগারে পাঠানো হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নারায়ণপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নাজিম উদ্দিন তালুকদার ও ধানকাঠি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক পিন্টু ও উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা ফাতিমা নাহিয়ান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মর্তুজা আল-মঈদ বলেন, উভয় পরিবারকে বুঝিয়ে বাল্যবিয়ে বন্ধ করা হয়েছে।
মেয়ের বয়স ১৮ বছরের কম। বিয়ে করতে আসা বর সবুজ মন্ডলকে বাল্যবিয়ে নিরোধ আইন অনুযায়ী ১১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷