বাচ্চাদের পেটে ভাত নেই, ১৫০ টাকায় মাথার চুল বিক্রি করে দিল মা তিন সন্তানের মুখে খাবার তুলে দিতে
তিন সন্তানের মুখে খাবার তুলে দিতে নিজের মাথার সব চুল বিক্রি করে দিল এক মা। এটাই কি দেশের আসল ছবি?…
কারও মুখেই খাবার তুলে দিতে পারছিনা প্রেমা। রোজগার নেই। পড়শিরাও সাহায্যের হাত
বাড়িয়ে দিতে অস্বীকার করেছে। তাই আর কোনও উপায় ছিল না তাঁর কাছে। নিজের মাথায়র
সমস্ত চুল বিক্রি করে প্রেমা হাতে পেলেন ১৫০ টাকা। তাতে অন্তত একটা দিন তাঁর সন্তানের পেটের ভাত জুটল।
তামিলনাড়ুর সালেমের ঘটনা। প্রেমার স্বামী ধার-দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন। পাওনাদারদের অসহ্য চাপ সহ্য করতে না পেরে মাস সাতেক আগে তিনি আ’ত্মহ’ত্যা করেন। তার পর থেকে
তিন সন্তানকে নিয়ে অথৈ জলে পড়েছেন প্রেমা। হাজার চেষ্টা করেও কোনও কাজ জোটাতে!
পারেননি। কোনও পথ খুঁজে না পেয়ে পড়শিদের কাছে হাত পেতেছিলেন প্রেমা। কিন্তু লাভ হয়নি। দিনের পর দিন পেটের জন্য লড়াই। আর ভাল লাগছিল না প্রেমার। তাই তিন
সন্তানকে ফেলে রেখে আ‘ত্ম‘হ’’ত্য়া করার সিদ্ধান্তও নিয়েছিলেন প্রেমা। কিন্তু তাঁর সেই ফন্দি শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি!
হাতে পাওয়া ১৫০ টাকা দিয়ে দোকানে কী‘’টনাশক কিনতে গিয়েছিলেন প্রেমা। পরিকল্পনা ছিল, কী’ট’নাশক খেয়ে আ’ত্মহ’ত্যা করবেন।
কিন্তু প্রেমার হাবভাব দেখে দো’কানদারের সন্দেহ হয়। তিনি তাই কী‘ট‘’নাশক বিক্রি করেননি।
এর পর বিষাক্ত গাছ খেয়ে ম’র’তে চেয়েছিলেন প্রেমা। কিন্তু তাতে বাধা দেয় তাঁর বোন। দিনের
পর দিন দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই! কতদিন আর মন শক্ত করে লড়তেন তিনি। প্রেমার
দুর্ভাগ্যের কথা জানাজানি হওয়ার পর অবশ্য অনেকেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। সালেমের জেলা প্রশাসন তাঁকে বি’ধবা ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জেএনইউ, হিন্দু-মুসলিম, মন্দির-মসজিদ নিয়ে দ্বন্দ্বের মাঝে এমন খবর হয়তো ট্রেন্ডি-এ থাকবে না। কিন্তু বলতে পারেন, এটাই এখন দেশের আসল ছবি।
একজন মা তাঁর তিন সন্তানের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার জন্য নিজের মাথার চুল বিক্রি করে দিল। দুই, তিন ও পাঁচ বছরের তিন সন্তান তাঁর।কারও মুখেই খাবার তুলে দিতে পারছিনা প্রেমা। রোজগার নেই। পড়শিরাও সাহায্যের হাত
বাড়িয়ে দিতে অস্বীকার করেছে। তাই আর কোনও উপায় ছিল না তাঁর কাছে। নিজের মাথায়র
সমস্ত চুল বিক্রি করে প্রেমা হাতে পেলেন ১৫০ টাকা। তাতে অন্তত একটা দিন তাঁর সন্তানের পেটের ভাত জুটল।
তামিলনাড়ুর সালেমের ঘটনা। প্রেমার স্বামী ধার-দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন। পাওনাদারদের অসহ্য চাপ সহ্য করতে না পেরে মাস সাতেক আগে তিনি আ’ত্মহ’ত্যা করেন। তার পর থেকে
তিন সন্তানকে নিয়ে অথৈ জলে পড়েছেন প্রেমা। হাজার চেষ্টা করেও কোনও কাজ জোটাতে!
পারেননি। কোনও পথ খুঁজে না পেয়ে পড়শিদের কাছে হাত পেতেছিলেন প্রেমা। কিন্তু লাভ হয়নি। দিনের পর দিন পেটের জন্য লড়াই। আর ভাল লাগছিল না প্রেমার। তাই তিন
সন্তানকে ফেলে রেখে আ‘ত্ম‘হ’’ত্য়া করার সিদ্ধান্তও নিয়েছিলেন প্রেমা। কিন্তু তাঁর সেই ফন্দি শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি!
হাতে পাওয়া ১৫০ টাকা দিয়ে দোকানে কী‘’টনাশক কিনতে গিয়েছিলেন প্রেমা। পরিকল্পনা ছিল, কী’ট’নাশক খেয়ে আ’ত্মহ’ত্যা করবেন।
কিন্তু প্রেমার হাবভাব দেখে দো’কানদারের সন্দেহ হয়। তিনি তাই কী‘ট‘’নাশক বিক্রি করেননি।
এর পর বিষাক্ত গাছ খেয়ে ম’র’তে চেয়েছিলেন প্রেমা। কিন্তু তাতে বাধা দেয় তাঁর বোন। দিনের
পর দিন দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই! কতদিন আর মন শক্ত করে লড়তেন তিনি। প্রেমার
দুর্ভাগ্যের কথা জানাজানি হওয়ার পর অবশ্য অনেকেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। সালেমের জেলা প্রশাসন তাঁকে বি’ধবা ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷