মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ ইসকন নামহট্ট মন্দিরে হামলা ও লুটপাট ও ঘটনায় ৬ জন ইসকন ভক্ত আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ৩ জনকে কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার সকাল ৮ টায়।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নের ইটাখোলা গ্রামে ইসকন নামহট্ট মন্দিরে হামলা ও লুটপাট ও ঘটনায় ৬ জন ইসকন ভক্ত আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ৩ জনকে কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার সকাল ৮ টায়।
এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, আলীনগর ইউনিয়নের ইটাখোলা শ্রী শ্রী রাখাল থলী মন্দিরের কাছে নামহট্ট মন্দিরের কিছু সংখ্যক যুবক ইসকন ভক্তরা নিত্য দিনের মতো তাদের নামহট্ট মন্দিরে ভগবানের ভোগ নিবেদনের জন্য প্রসাদ রান্নায় ব্যস্ত ছিলেন। বিগত ১ মাস (দামোদর মাস) ব্রত করার পর সোমবার ছিল তাদের ব্রত সমাপনী অনুষ্টান।
আজ সকালে আনুমানিক ৮ ঘটিকার সময় ভক্তরা অনুষ্টান স্থলে পূজা ও প্রসাদ রান্নার আয়োজন করছিলেন। তখন একই এলাকার রাজীব গড়, খোকন রবিদাস ও বিকাশ বৈদ্যের নেতৃত্বে কিছুসংখ্যক সনাতনী যুবক অরুণ বৈদ্য, কিরণ বৈদ্য, শৈলেশ বৈদ্য, পল্টু রবিদাস, জাগুয়ার বৈদ্য ও চামুট রবিদাসসহ ১৫/২০ জনের একটি সংঘবদ্ধদল নামহট্ট মন্দিরে এসে পূজা অর্চনায় বাধা দেয়।
এ নিয়ে ইসকন ভক্তদের সাথে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে তারা অতর্কিতে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ইসকন ভক্তদের উপর হামলা চালালে মন্দিরে উপস্থিত ভক্তরা আহত হন। তাদের আর্ত চিৎকারে এলাকাবাসী ছুটে আহতদের উদ্ধার করে কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। হামলাকারীরা ইসকন মন্দিরের টিনচালা ঘরে ভাংচুর করে। ঘটনার খবর পেয়ে কমলগঞ্জ থানার ওসি আরিফুর রহমানের নের্তৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় ইটাখোলা ইসকন নামহট্ট মন্দিরের পক্ষ থেকে কমলগঞ্জ থানায় একটি লিখিত দায়ের করেন।
আলীনগর ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুল হক বাদশা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনাটি পূর্ব বিরোধের জের ধরে ঘটেছে। এর আগেও এই বিষয় নিয়ে সালিশ বৈঠকও হয়েছে।
কমলগঞ্জ থানার ওসি আরিফুর রহমান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। রাখাল থলী মন্দির ও ইসকন মন্দিরের আভ্যন্তরীন বিরোধের জের ধরে হামলার ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি পুলিশ গুরুত্বের সাথে খতিয়ে দেখছে। হামলাকারী ও আহতরা একে অন্যের আত্মীয়স্বজন বলে পুলিশ কর্মকর্তা জানান। তিনি এলাকার ১৫/২০ জন যুবক ইসকন ভক্ত।
এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, আলীনগর ইউনিয়নের ইটাখোলা শ্রী শ্রী রাখাল থলী মন্দিরের কাছে নামহট্ট মন্দিরের কিছু সংখ্যক যুবক ইসকন ভক্তরা নিত্য দিনের মতো তাদের নামহট্ট মন্দিরে ভগবানের ভোগ নিবেদনের জন্য প্রসাদ রান্নায় ব্যস্ত ছিলেন। বিগত ১ মাস (দামোদর মাস) ব্রত করার পর সোমবার ছিল তাদের ব্রত সমাপনী অনুষ্টান।
আজ সকালে আনুমানিক ৮ ঘটিকার সময় ভক্তরা অনুষ্টান স্থলে পূজা ও প্রসাদ রান্নার আয়োজন করছিলেন। তখন একই এলাকার রাজীব গড়, খোকন রবিদাস ও বিকাশ বৈদ্যের নেতৃত্বে কিছুসংখ্যক সনাতনী যুবক অরুণ বৈদ্য, কিরণ বৈদ্য, শৈলেশ বৈদ্য, পল্টু রবিদাস, জাগুয়ার বৈদ্য ও চামুট রবিদাসসহ ১৫/২০ জনের একটি সংঘবদ্ধদল নামহট্ট মন্দিরে এসে পূজা অর্চনায় বাধা দেয়।
এ নিয়ে ইসকন ভক্তদের সাথে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে তারা অতর্কিতে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ইসকন ভক্তদের উপর হামলা চালালে মন্দিরে উপস্থিত ভক্তরা আহত হন। তাদের আর্ত চিৎকারে এলাকাবাসী ছুটে আহতদের উদ্ধার করে কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। হামলাকারীরা ইসকন মন্দিরের টিনচালা ঘরে ভাংচুর করে। ঘটনার খবর পেয়ে কমলগঞ্জ থানার ওসি আরিফুর রহমানের নের্তৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় ইটাখোলা ইসকন নামহট্ট মন্দিরের পক্ষ থেকে কমলগঞ্জ থানায় একটি লিখিত দায়ের করেন।
আলীনগর ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুল হক বাদশা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনাটি পূর্ব বিরোধের জের ধরে ঘটেছে। এর আগেও এই বিষয় নিয়ে সালিশ বৈঠকও হয়েছে।
কমলগঞ্জ থানার ওসি আরিফুর রহমান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। রাখাল থলী মন্দির ও ইসকন মন্দিরের আভ্যন্তরীন বিরোধের জের ধরে হামলার ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি পুলিশ গুরুত্বের সাথে খতিয়ে দেখছে। হামলাকারী ও আহতরা একে অন্যের আত্মীয়স্বজন বলে পুলিশ কর্মকর্তা জানান। তিনি এলাকার ১৫/২০ জন যুবক ইসকন ভক্ত।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷