শেরপুর জেলা পুলিশের তরফ থেকে নালিতাবাড়ীর সোহাগপুরের শহীদ জায়া- বীরঙ্গনাদের শীত বস্ত্র ও মিষ্টান্ন প্রদান করা হয়েছে।
শেরপুর জেলা পুলিশের তরফ থেকে নালিতাবাড়ীর সোহাগপুরের শহীদ জায়া- বীরঙ্গনাদের শীত বস্ত্র ও মিষ্টান্ন প্রদান করা হয়েছে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) দুপুরে বিধবাপল্লীতে পুলিশ সুপার কাজী আশরাফুল আজীম জীবিত ৩০ শহীদ জায়া ও বীরঙ্গনার হাতে একটি করে গায়ের চাদর ও এক প্যাকেট করে মিষ্টান্ন তুলে দেন।
বিধবাপল্লীর শহীদ স্বজন পরিষদের সভাপতি জালাল মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর আলম, নালিতাবাড়ী থানার ওসি বছির আহমেদ বাদল ও কয়েকজন শহীদ স্বজন। আলোচনা শেষে শহীদদের আত্মার শান্তি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
শীতের উপহার হাতে পেয়ে শহীদ জায়া করফুলি বেওয়া বলেন, এসপি সাব অনেক ভাল মানুষ। এর আগে ঈদে তিনি আমগরে মাছ-মাংশ, কাপড় দিছেন। আমগরে বাড়ীতে বিদেশী নারকেল গাছ, আমগাছসহ অনেক গাছ লাগায়া দিছেন।
পুলিশ সুপার কাজী আশরাফুল আজীম বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সোহাগপুরের গণহত্যা ইতিহাসের একটি নির্মম অধ্যায়। ১৯৭১ সালের ২৫ জুলাই সকালে মাত্র ২ ঘন্টায় ওই গ্রামের ১৮৭ জন পুরুষ মানুষকে হত্যা করে গ্রামটিকে পুরুষশূন্য করে ফেলে পাক হানাদার বাহিনী। সেদিনের ঘটনায় জীবিত শহীদ জায়া ও বীরঙ্গনরা বর্তমান সরকারের আমলে অনেক কিছু পেয়েছেন। তারপরও পুলিশ বাহিনী তাদেরকে শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে মাঝে মধ্যে সামান্য উপহার দিয়ে থাকে। তাদের প্রতি সম্মান দেওয়া আমরা কর্তব্য বলে মনে করি।
বিধবাপল্লীর শহীদ স্বজন পরিষদের সভাপতি জালাল মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর আলম, নালিতাবাড়ী থানার ওসি বছির আহমেদ বাদল ও কয়েকজন শহীদ স্বজন। আলোচনা শেষে শহীদদের আত্মার শান্তি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
শীতের উপহার হাতে পেয়ে শহীদ জায়া করফুলি বেওয়া বলেন, এসপি সাব অনেক ভাল মানুষ। এর আগে ঈদে তিনি আমগরে মাছ-মাংশ, কাপড় দিছেন। আমগরে বাড়ীতে বিদেশী নারকেল গাছ, আমগাছসহ অনেক গাছ লাগায়া দিছেন।
পুলিশ সুপার কাজী আশরাফুল আজীম বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সোহাগপুরের গণহত্যা ইতিহাসের একটি নির্মম অধ্যায়। ১৯৭১ সালের ২৫ জুলাই সকালে মাত্র ২ ঘন্টায় ওই গ্রামের ১৮৭ জন পুরুষ মানুষকে হত্যা করে গ্রামটিকে পুরুষশূন্য করে ফেলে পাক হানাদার বাহিনী। সেদিনের ঘটনায় জীবিত শহীদ জায়া ও বীরঙ্গনরা বর্তমান সরকারের আমলে অনেক কিছু পেয়েছেন। তারপরও পুলিশ বাহিনী তাদেরকে শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে মাঝে মধ্যে সামান্য উপহার দিয়ে থাকে। তাদের প্রতি সম্মান দেওয়া আমরা কর্তব্য বলে মনে করি।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷