ভারতের কলকাতার প্রখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক নবনীতা দেবসেন আর নেই।
ভারতের কলকাতার প্রখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক নবনীতা দেবসেন আর নেই। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে কলকাতার হিন্দুস্তান পার্কের বাসভবনে তাঁর জীবনাবসান ঘটে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি অসুস্থ ছিলেন। ভুগছিলেন দুরারোগ্য ক্যানসারে। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।
নবনীতা দেবসেন ছিলেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক অমর্ত্য সেনের প্রথম স্ত্রী। অমর্ত্য সেনের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয় ১৯৫৮ সালে। বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে ১৯৭৬ সালে। তিনি রেখে যান তাঁর দুই কন্যা নন্দনা ও অন্তরাসহ অসংখ্য স্বজন এবং গুণগ্রাহী। তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯৩৮ সালের ১৩ জানুয়ারি।
নবনীতা দেবসেন ছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্যের অধ্যাপক। ‘নটী নবনীতা’ বইয়ের জন্য তিনি ১৯৯৯ সালে পান সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার। ২০০০ সালে পেয়েছিলেন ভারতের রাষ্ট্রীয় সম্মান ‘পদ্মশ্রী’। ১৯৫৯ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘প্রথম প্রত্যয়’। আর ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত হয় প্রথম উপন্যাস ‘আমি অনুপম’। এ ছাড়া সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় তিনি লেখালেখি করেছেন।
নবনীতা জানতেন একাধিক ভাষা। বাংলা, ইংরেজি ছাড়াও হিন্দি, মারাঠি, জার্মানি ভাষায় ছিল তাঁর দখল। এই সাহিত্যিকের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব গুহ, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়সহ আরও অনেকে।
অক্টোবর মাসেই কলকাতায় এসে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায় গিয়েছিলেন নবনীতা দেবসেনের সঙ্গে দেখা করতে। ফাইল চিত্র
নবনীতা দেবসেন ছিলেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক অমর্ত্য সেনের প্রথম স্ত্রী। অমর্ত্য সেনের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয় ১৯৫৮ সালে। বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে ১৯৭৬ সালে। তিনি রেখে যান তাঁর দুই কন্যা নন্দনা ও অন্তরাসহ অসংখ্য স্বজন এবং গুণগ্রাহী। তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯৩৮ সালের ১৩ জানুয়ারি।
নবনীতা দেবসেন ছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্যের অধ্যাপক। ‘নটী নবনীতা’ বইয়ের জন্য তিনি ১৯৯৯ সালে পান সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার। ২০০০ সালে পেয়েছিলেন ভারতের রাষ্ট্রীয় সম্মান ‘পদ্মশ্রী’। ১৯৫৯ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘প্রথম প্রত্যয়’। আর ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত হয় প্রথম উপন্যাস ‘আমি অনুপম’। এ ছাড়া সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় তিনি লেখালেখি করেছেন।
নবনীতা জানতেন একাধিক ভাষা। বাংলা, ইংরেজি ছাড়াও হিন্দি, মারাঠি, জার্মানি ভাষায় ছিল তাঁর দখল। এই সাহিত্যিকের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব গুহ, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়সহ আরও অনেকে।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷