বরিশালে নবান্ন উৎসব করেছে সনাতন ধর্মের মতুয়া সম্প্রদায়ের অনুসারীরা
ঢোল বাদ্য বাজিয়ে এবং র্যালির মধ্য দিয়ে বরিশালে নবান্ন উৎসব করেছে সনাতন ধর্মের মতুয়া সম্প্রদায়ের অনুসারীরা। বুধবার নগরীর নতুন বাজার এলাকায় বরিশাল বিভাগীয় সার্বজনীন হরি গুরুচাদ মতুয়া সম্প্রদায়ের উদ্যোগে এ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। উৎসব উপলক্ষে নগরীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ওই সম্প্রদায়ের অনুসারীরা নগরীর নতুনবাজার এলাকায় শ্রী শ্রী হরি গুরুচাঁদ মতুয়া মন্দির এলাকায় সমবেত হন। তারা নেচে-গেয়ে বাদ্য বাজিয়ে আনন্দ করেন।
পরে একটি র্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে মতুয়া মন্দির প্রাঙ্গনে গিয়ে শেষ হয়। এরপর নতুন ধানের চালের গুড়া দিয়ে তৈরি করা নবান্ন সকলের মাঝে বণ্টন করা হয়। প্রতি বছর অগ্রাহায়ণের প্রথম বুধবার এ নবান্ন উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এভাবে দেড়শ’ বছর ধরে এ নবান্ন উৎসব পালন করে আসছে এখানকার মতুয়া সম্প্রদায়।
শ্রী শ্রী হরি গুরুচাঁদ মতুয়া মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি প্রফসর ড. গোকুল চন্দ্র বিশ্বাস জানান, মতুয়া সম্প্রদায়ের কৃষি নির্ভর জীবন। তাদের ৯০ ভাগ মানুষ কৃষির উপর ভিত্তি করে জীবিকা নির্বাহ করে। নতুন ধান তাদের সারা বছরের আশার ফসল এবং খোরাক। আধ্যাত্মিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে তারা নতুন ধানের ফলনকে সৌভাগ্যের প্রতীক মনে করে। এ কারণে নতুন ধান ঘরে তুলতে তারা প্রতি বছর অগ্রায়ণ মাসের প্রথম বুধবার নবান্ন উৎসব পালন করেন।
পরে একটি র্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে মতুয়া মন্দির প্রাঙ্গনে গিয়ে শেষ হয়। এরপর নতুন ধানের চালের গুড়া দিয়ে তৈরি করা নবান্ন সকলের মাঝে বণ্টন করা হয়। প্রতি বছর অগ্রাহায়ণের প্রথম বুধবার এ নবান্ন উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এভাবে দেড়শ’ বছর ধরে এ নবান্ন উৎসব পালন করে আসছে এখানকার মতুয়া সম্প্রদায়।
শ্রী শ্রী হরি গুরুচাঁদ মতুয়া মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি প্রফসর ড. গোকুল চন্দ্র বিশ্বাস জানান, মতুয়া সম্প্রদায়ের কৃষি নির্ভর জীবন। তাদের ৯০ ভাগ মানুষ কৃষির উপর ভিত্তি করে জীবিকা নির্বাহ করে। নতুন ধান তাদের সারা বছরের আশার ফসল এবং খোরাক। আধ্যাত্মিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে তারা নতুন ধানের ফলনকে সৌভাগ্যের প্রতীক মনে করে। এ কারণে নতুন ধান ঘরে তুলতে তারা প্রতি বছর অগ্রায়ণ মাসের প্রথম বুধবার নবান্ন উৎসব পালন করেন।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷