[মুসলিম ছেলে হিন্দু পরিচয়ে হিন্দু মেয়ের সাথে বন্ধুত্ব করে কৌশলে বিয়
ফেনীর পূজা রানী দাস নামে এক বিবাহিত মেয়েকে অপহরণ করে সেই মেয়েকে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করার লক্ষ্যে। সে সফলতা লাভ করেছে। কিন্তু মেয়ে তার বুদ্ধিমত্তা পরিচয় দিয়ে নিজেকে রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছে। পরিচয়ের সূত্রপাত ঘটে সোশ্যাল মাধ্যমে। তবে পরিচয়টি কি তার হয়েছিলো মুসলিম ছেলের সাথে।
পরিচয় হয়েছিলো হিন্দু নামধারী রিপন দাসের সাথে। পরিচয়ের পরবর্তীতে ধীরে ধীরে তাদের বন্ধুত্ব গভীর হয়ে পড়ে। রিপনও বিভিন্ন মন্দির ঘুরে কপালে তিলক লাগিয়ে মেয়েকে বিশ্বাস করাতে সক্ষম হয় সে হিন্দু। পরবর্তীতে তারা দেখা করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে৷ কিন্তু এই সিদ্ধান্ত কাল হয়ে দাড়াই।
মেয়েকে অপহরণ করে। ছেলে তার পরিবারের সাহায্য নিয়ে মেয়েকে জোড় পূর্বক ধর্মান্তরিত করে এবং রিপন দাস ওরফে মো. রিপনের সাথে ইসলাম মতে বিয়ে করে। সাথে চলতে থাকে মেয়ের উপর অমানবিক নির্যাতন।
পরে মেয়ে পুলিশের সাথে গোপনে যোগাযোগ করে নিজেকে রক্ষা করে। এতে পুলিশকে সাহায্য করে মানবাধিকারের কর্মীগণ। সেই নরপশুর হাত থকে বেঁচে এসেও পূজা রানী দাস এখনো তার স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারছেন না। প্রতিনিয়ত ছেলে তার পরিবারকে হুমকি দিয়ে আসছে। তাছাড়া সে ফেসবুকে লাইভে এসেও বিভিন্ন ভিত্তিহীন তথ্য প্রকাশ করছে। তাছাড়া মেয়েকে আটকে রেখে ছেলে কিছু অপ্রীতিকর ছবি ও ভিডিও ধারণ করেছে।
যা সে বিভিন্ন আইডি হতে বিভিন্ন গ্রুপে প্রচার করছে। এতে মেয়ে সম্পূর্ণ ভাবে ভেঙ্গে পড়ছে। পূজা রানী দাস এবং তার পরিবার এই বিষয়ে সকল উর্দ্ধতন কর্মকর্তার এবং সংঘটনের নিকট অনুরোধ জানায় তাদের পাশে এসে দাঁড়ানোর জন্য।
জাতীয় পরিচয় পত্রেরঃ-
নাম আরিফ, পিতা বাদশা মিয়া, মাতার নাম রোসনা বেগম, ঠিকানা রংপুর সদর।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷