বাহরাইনে হিন্দু মহাজোটের দীপাবলি ও শোক সভাসহ নানা আয়োজন।
হিন্দু মহাজোটের উদ্যোগে বাহরাইনে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব, দীপাবলি ও কালীপূজা উদযাপনের দিনেও সংগঠনের সহ-সভাপতি স্বর্গীয় বিজয় পালের স্মরণে আলোচনা ও শোক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
রবিবার স্থানীয় সময় সাড়ে ১০টায় মানামা আল জিজনিয়া বাংলাদেশ দূতাবাস সংলগ্ন সুইমিংপুলে আলোচনা ও শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়।
পূজা কমিটির সভাপতি অভিনাশ পালের সভাপতিত্বে সভা যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন সিনিয়র সহ-সভাপতি সুকুমার দাস ও সাংগঠনিক সম্পাদক বিধান মজুমদার।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পূজা কমিটির প্রধান উপদেষ্টা সুকুমার যিশু হিন্দু রত্ন।
মূখ্য আলোচনা রাখেন বাহরাইনস্থ বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোটের প্রধান সমন্বয়ক অনুকুল দেবনাথ, প্রধান বক্তা ছিলেন হিন্দু মহাজোট বাহরাইন শাখার সভাপতি বকুল সূত্রধর, বিশেষ অতিথি ছিলেন পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক দুলাল দাস, সহ-সভাপতি তারেস সূত্রধর, সাধারণ সম্পাদক লিটন শর্মা, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বিষ্ণু পদদেব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুপম পাল, অর্থ সম্পাদক শংকর দাস, হিন্দু মহাজোটের নাঈম শাখার সভাপতি মানিক দেব।
এছাড়া, উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব দত্ত, রঞ্জিত বিশ্বাস, অজয় সরকারসহ হিন্দু মহাজোটের বিভিন্ন শাখার সকল নেতৃবৃন্দ।
এটি একটি অরাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
হিন্দু মহাজোটের উদ্যোগে ধর্মীয় উৎসব দীপাবলীর পর স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১০টায় শ্যামল ব্রাহ্মণের ধর্মীয় গ্রন্থ পাঠের মাধ্যমে শোকসভা শুরু করে সভাপতির সমাপণী বক্তব্যের মাধ্যমে শেষ হয় আলোচনা ও শোকসভা। তারপর ধর্মীয় নানা আনুষ্ঠানিকতায় শেষ পর্বে চলে কালীপূজা। এ পূজা ও শোকসভায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন বাহরাইনের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।
উল্লেখ্য, বাহরাইনে বসবাসরত বাংলাদেশিদের মধ্যে সনাতন ধর্মের রয়েছে প্রায় ৪২ হাজার বাংলাদেশি। বাহরাইনে সুকুমার যিশু হিন্দু রত্নের উদ্যোগে গঠিত হয় একটি অরাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিন্দু মহাজোট।
যার বর্তমানে বাহরাইনের বিভিন্ন এলাকায় রয়েছে ১৭টি শাখা। নিজেদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে এ সংগঠনের উদ্যোগে দ্বিতীয়বারের মত দেশের ন্যায় বাহরাইনে ও উদযাপন করেছেন দুর্গা, লক্ষ্মী ও কালীপূজাসহ ধর্মীয় নানা আনুষ্ঠানিকতা। উৎসবের এ দিনে তারা আলোচনা ও শোকসভার মাধ্যমে স্মরণ করেন সংগঠনের সহ-সভাপতি স্বর্গীয় বিজয় পালকে।
রবিবার স্থানীয় সময় সাড়ে ১০টায় মানামা আল জিজনিয়া বাংলাদেশ দূতাবাস সংলগ্ন সুইমিংপুলে আলোচনা ও শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়।
পূজা কমিটির সভাপতি অভিনাশ পালের সভাপতিত্বে সভা যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন সিনিয়র সহ-সভাপতি সুকুমার দাস ও সাংগঠনিক সম্পাদক বিধান মজুমদার।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পূজা কমিটির প্রধান উপদেষ্টা সুকুমার যিশু হিন্দু রত্ন।
মূখ্য আলোচনা রাখেন বাহরাইনস্থ বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোটের প্রধান সমন্বয়ক অনুকুল দেবনাথ, প্রধান বক্তা ছিলেন হিন্দু মহাজোট বাহরাইন শাখার সভাপতি বকুল সূত্রধর, বিশেষ অতিথি ছিলেন পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক দুলাল দাস, সহ-সভাপতি তারেস সূত্রধর, সাধারণ সম্পাদক লিটন শর্মা, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বিষ্ণু পদদেব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুপম পাল, অর্থ সম্পাদক শংকর দাস, হিন্দু মহাজোটের নাঈম শাখার সভাপতি মানিক দেব।
এছাড়া, উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব দত্ত, রঞ্জিত বিশ্বাস, অজয় সরকারসহ হিন্দু মহাজোটের বিভিন্ন শাখার সকল নেতৃবৃন্দ।
এটি একটি অরাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
হিন্দু মহাজোটের উদ্যোগে ধর্মীয় উৎসব দীপাবলীর পর স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১০টায় শ্যামল ব্রাহ্মণের ধর্মীয় গ্রন্থ পাঠের মাধ্যমে শোকসভা শুরু করে সভাপতির সমাপণী বক্তব্যের মাধ্যমে শেষ হয় আলোচনা ও শোকসভা। তারপর ধর্মীয় নানা আনুষ্ঠানিকতায় শেষ পর্বে চলে কালীপূজা। এ পূজা ও শোকসভায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন বাহরাইনের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।
উল্লেখ্য, বাহরাইনে বসবাসরত বাংলাদেশিদের মধ্যে সনাতন ধর্মের রয়েছে প্রায় ৪২ হাজার বাংলাদেশি। বাহরাইনে সুকুমার যিশু হিন্দু রত্নের উদ্যোগে গঠিত হয় একটি অরাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিন্দু মহাজোট।
যার বর্তমানে বাহরাইনের বিভিন্ন এলাকায় রয়েছে ১৭টি শাখা। নিজেদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে এ সংগঠনের উদ্যোগে দ্বিতীয়বারের মত দেশের ন্যায় বাহরাইনে ও উদযাপন করেছেন দুর্গা, লক্ষ্মী ও কালীপূজাসহ ধর্মীয় নানা আনুষ্ঠানিকতা। উৎসবের এ দিনে তারা আলোচনা ও শোকসভার মাধ্যমে স্মরণ করেন সংগঠনের সহ-সভাপতি স্বর্গীয় বিজয় পালকে।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷