দীর্ঘ প্রতীক্ষা শেষে খুলতে যাচ্ছে নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্তির..!
দীর্ঘ প্রতীক্ষা শেষে খুলতে যাচ্ছে নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্তির বন্ধ দুয়ার। প্রায় ৯ বছর পর সারা দেশের দুই হাজার ৬২৭ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এ তালিকার আওতাভুক্ত হতে যাচ্ছে।
আজ দুপুর ১২টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে এ তালিকা প্রকাশ করবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
মঙ্গলবার রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় শিক্ষামন্ত্রী এ তথ্য জানান।
মন্ত্রণালয়ের সূত্র অনুযায়ী, সর্বশেষ ২০১০ সালে এক হাজার ৬৪২টি প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছিল। তারপর দীর্ঘদিন এ কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও চলতি বছর থেকে তা শুরু করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতি বছর এ প্রক্রিয়া চলমান থাকবে বলে জানান মন্ত্রী।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার শিক্ষাবান্ধব। আমরা শিক্ষার মানোন্নয়নে যা যা করা দরকার তার সবই করবো। নীতিমালা অনুযায়ী যে যে প্রতিষ্ঠান যোগ্যতা অর্জন করবে তাদেরই প্রতি বছর এমপিওভুক্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায় (স্কুল-কলেজ) এক হাজার ৫৪৮টি এবং কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগে এক হাজার ৭৯টি প্রতিষ্ঠান। মোট দুই হাজার ৬২৭টি প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির আওতায় আসছে।
কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগে এমপিওর জন্য অনুমোদন পাওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকায় আছে মাদরাসা দাখিল স্তরে ৩৫৯, আলিমে ১২৭, ফাজিলে ৪২ এবং কামিল স্তরে ২৯টি মোট ৫৫৭টি মাদরাসা এমপিওভুক্তের জন্য চূড়ান্ত হয়েছে। কারিগরি ক্যাটাগরিতে কৃষি স্তরে ৬২টি, ভোকেশনাল স্তরে ৪৮ এবং ভোকেশনাল সংযুক্ত ১২৯টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এছাড়া এইচএসসি বিএম প্রতিষ্ঠান স্বতন্ত্র ১৭৫, বিএম সংযুক্ত ১০৮টি প্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত এমপিওভুক্তির জন্য যোগ্য হয়েছে। তবে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিভাগের কোন স্তরের সংখ্যা কত প্রতিষ্ঠান সেটি জানা সম্ভব হয়নি।
এদিকে গতকাল সোমবার শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর আন্দোলন স্থগিত করলেও অনশন কর্মসূচি পালন করছেন স্বীকৃতিপ্রাপ্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আন্দোলনরত নন-এমপিও শিক্ষক-কর্মচারীরা। তারা একযোগে সব প্রতিষ্ঠানকে এমপিও দেয়া, ২০১৮ সালের নীতিমালা সংশোধন করে নতুন করে এমপিও আবেদন নেয়ার দাবি জানিয়ে আসছেন।

আজ দুপুর ১২টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে এ তালিকা প্রকাশ করবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
মঙ্গলবার রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় শিক্ষামন্ত্রী এ তথ্য জানান।
মন্ত্রণালয়ের সূত্র অনুযায়ী, সর্বশেষ ২০১০ সালে এক হাজার ৬৪২টি প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছিল। তারপর দীর্ঘদিন এ কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও চলতি বছর থেকে তা শুরু করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতি বছর এ প্রক্রিয়া চলমান থাকবে বলে জানান মন্ত্রী।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার শিক্ষাবান্ধব। আমরা শিক্ষার মানোন্নয়নে যা যা করা দরকার তার সবই করবো। নীতিমালা অনুযায়ী যে যে প্রতিষ্ঠান যোগ্যতা অর্জন করবে তাদেরই প্রতি বছর এমপিওভুক্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায় (স্কুল-কলেজ) এক হাজার ৫৪৮টি এবং কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগে এক হাজার ৭৯টি প্রতিষ্ঠান। মোট দুই হাজার ৬২৭টি প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির আওতায় আসছে।
কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগে এমপিওর জন্য অনুমোদন পাওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকায় আছে মাদরাসা দাখিল স্তরে ৩৫৯, আলিমে ১২৭, ফাজিলে ৪২ এবং কামিল স্তরে ২৯টি মোট ৫৫৭টি মাদরাসা এমপিওভুক্তের জন্য চূড়ান্ত হয়েছে। কারিগরি ক্যাটাগরিতে কৃষি স্তরে ৬২টি, ভোকেশনাল স্তরে ৪৮ এবং ভোকেশনাল সংযুক্ত ১২৯টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এছাড়া এইচএসসি বিএম প্রতিষ্ঠান স্বতন্ত্র ১৭৫, বিএম সংযুক্ত ১০৮টি প্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত এমপিওভুক্তির জন্য যোগ্য হয়েছে। তবে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিভাগের কোন স্তরের সংখ্যা কত প্রতিষ্ঠান সেটি জানা সম্ভব হয়নি।
এদিকে গতকাল সোমবার শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর আন্দোলন স্থগিত করলেও অনশন কর্মসূচি পালন করছেন স্বীকৃতিপ্রাপ্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আন্দোলনরত নন-এমপিও শিক্ষক-কর্মচারীরা। তারা একযোগে সব প্রতিষ্ঠানকে এমপিও দেয়া, ২০১৮ সালের নীতিমালা সংশোধন করে নতুন করে এমপিও আবেদন নেয়ার দাবি জানিয়ে আসছেন।

কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷