বাংলাদেশ গোপালগঞ্জে পুলিশের এএসআইয়ের পিটুনিতে নিরীহ হিন্দু যুবকের মৃত্যু,
সনাতন নিউজ২৪.
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার রামশীল ইউনিয়নে কোটালীপাড়া থানার এ.এস.আই শামীম উদ্দিনের বেশামাল মারধরে নিখিল তালুকদার(৩২) নামের এক হিন্দু কৃষকের মৃত্যু!
নিহত নিখিল তালুকদারের বাড়ি কোটালীপাড়া উপজেলার রামশীল ইউনিয়নের রামশীল গ্রামে। সে নীলকান্ত তালুকদারে ছেলে।
"আমাদের জমির ধানকাটা ও ধান গোলায় তোলা হয়েছে। কাজ নেই, তাই এখন আমার স্বামী অবসর সময় কাটাচ্ছিলেন। মঙ্গলবার (২ জুন) বিকেলে রামশীল বাজারের ব্রীজের পূর্ব পাশে আমার স্বামীসহ ৪ জন বসে তাস খেলছিলেন। এসময় কোটালীপাড়া থানার এ.এস.আই শামীম উদ্দিন ১-জন ভ্যানচালক ও সাথে ১-জন যুবককে নিয়ে সেখানে যান। গোপনে মুঠোফোনে তাস খেলার দৃশ্য ধারণ করেন। তারা বিষয়টি টের পেয়ে খেলা রেখে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। এসময় অন্য ৩ জন পালিয়ে গেলেও নিখিলকে এএসআই শামীম উদ্দিন ধরে মারধর শুরু করেন। এক পর্যায়ে হাটু দিয়ে নিখিলের মেরুদণ্ডে আঘাত করেন শামীম। এতে নিখিলের মেরুদণ্ড ভেঙে যায়। তাকে প্রথমে বরিশাল শের-ই- বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। পরে তাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে সে বুধবার বিকেলে মারা যায়। উনিই আমাদের সংসারের
একমাত্র কর্মক্ষম ব্যক্তি, এখন আমাদের পরিবারটা ভেষে যাবে"
-নিখিলের স্ত্রী ইতি তালুকদার!
এখানে উল্লেখ্য যে, সহকারি উপপরিদর্শক মো. শামিম উদ্দিন এর আগে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী থানা ও কাশিয়ানী উপজেলার রামদিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন, সেখানেও তার একাধিক অভিযোগ রয়েছে। একজন ভ্যানচালককে মাদক ক্রেতা সাজিয়ে ও ঐ এলাকার নাজমুল নামের এক ব্যবসায়ীকে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর সময় জনগনের হাতে ধরা খায়। পরে তোপের মুখে সব সত্য বলে দেয় ভ্যান চালক। এছাড়াও আইজিপি বরাবর শামীমের বিরুদ্ধে নারী কেলেংকারীসহ একাধিক অভিযোগ আগেই দায়ের করা হয়েছিল।
কি শুরু হলো বাংলার বুকে?
এখন প্রশাসন কর্তৃকও নির্যাতিত হচ্ছে হিন্দুরা। সামান্য তাস খেলাকে কেন্দ্র করে পুলিশ কর্তৃক যদি কৃষক হত্যা হয় এবং আইন নিজের হাতে তুলে নেয়। তবে কি হবে এই প্রশাসন দিয়ে???
আমি সংখ্যালঘু অভি মজুমদার প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপনার দৃষ্টি আাকর্ষণ করছি আপনি এই কৃষক হত্যাকারী পুলিশ সদস্যকে চাকুরিচ্যুত করে কঠিণ শাস্তি দিন। পাশাপাশি ঐই অসহায় পরিবারটিকে আর্থিক সহায়তা করুন!
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার রামশীল ইউনিয়নে কোটালীপাড়া থানার এ.এস.আই শামীম উদ্দিনের বেশামাল মারধরে নিখিল তালুকদার(৩২) নামের এক হিন্দু কৃষকের মৃত্যু!
নিহত নিখিল তালুকদারের বাড়ি কোটালীপাড়া উপজেলার রামশীল ইউনিয়নের রামশীল গ্রামে। সে নীলকান্ত তালুকদারে ছেলে।
"আমাদের জমির ধানকাটা ও ধান গোলায় তোলা হয়েছে। কাজ নেই, তাই এখন আমার স্বামী অবসর সময় কাটাচ্ছিলেন। মঙ্গলবার (২ জুন) বিকেলে রামশীল বাজারের ব্রীজের পূর্ব পাশে আমার স্বামীসহ ৪ জন বসে তাস খেলছিলেন। এসময় কোটালীপাড়া থানার এ.এস.আই শামীম উদ্দিন ১-জন ভ্যানচালক ও সাথে ১-জন যুবককে নিয়ে সেখানে যান। গোপনে মুঠোফোনে তাস খেলার দৃশ্য ধারণ করেন। তারা বিষয়টি টের পেয়ে খেলা রেখে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। এসময় অন্য ৩ জন পালিয়ে গেলেও নিখিলকে এএসআই শামীম উদ্দিন ধরে মারধর শুরু করেন। এক পর্যায়ে হাটু দিয়ে নিখিলের মেরুদণ্ডে আঘাত করেন শামীম। এতে নিখিলের মেরুদণ্ড ভেঙে যায়। তাকে প্রথমে বরিশাল শের-ই- বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। পরে তাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে সে বুধবার বিকেলে মারা যায়। উনিই আমাদের সংসারের
একমাত্র কর্মক্ষম ব্যক্তি, এখন আমাদের পরিবারটা ভেষে যাবে"
-নিখিলের স্ত্রী ইতি তালুকদার!
এখানে উল্লেখ্য যে, সহকারি উপপরিদর্শক মো. শামিম উদ্দিন এর আগে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী থানা ও কাশিয়ানী উপজেলার রামদিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন, সেখানেও তার একাধিক অভিযোগ রয়েছে। একজন ভ্যানচালককে মাদক ক্রেতা সাজিয়ে ও ঐ এলাকার নাজমুল নামের এক ব্যবসায়ীকে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর সময় জনগনের হাতে ধরা খায়। পরে তোপের মুখে সব সত্য বলে দেয় ভ্যান চালক। এছাড়াও আইজিপি বরাবর শামীমের বিরুদ্ধে নারী কেলেংকারীসহ একাধিক অভিযোগ আগেই দায়ের করা হয়েছিল।
কি শুরু হলো বাংলার বুকে?
এখন প্রশাসন কর্তৃকও নির্যাতিত হচ্ছে হিন্দুরা। সামান্য তাস খেলাকে কেন্দ্র করে পুলিশ কর্তৃক যদি কৃষক হত্যা হয় এবং আইন নিজের হাতে তুলে নেয়। তবে কি হবে এই প্রশাসন দিয়ে???
আমি সংখ্যালঘু অভি মজুমদার প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপনার দৃষ্টি আাকর্ষণ করছি আপনি এই কৃষক হত্যাকারী পুলিশ সদস্যকে চাকুরিচ্যুত করে কঠিণ শাস্তি দিন। পাশাপাশি ঐই অসহায় পরিবারটিকে আর্থিক সহায়তা করুন!
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷