মঠবাড়িয়ায় সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবারের উপর হামলা, ভিটেমাটি উচ্ছেদের পায়তারা
সনাতন নিইজ২৪.
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলায় সংখ্যালঘু একটি হিন্দু পরিবারের উপর বিপক্ষ একটি মুসলিম পরিবার জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে পাশবিক নির্যাতন, হামলা, শ্লীলতাহানি, পিটিয়ে আহত ও অবরুদ্ধ করে রাখার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে থানা পুলিশের সহায়তা নিয়ে আহত হিন্দু পরিবারটিকে উদ্ধার করা হয়।
আহত পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার টিকিকাটা ইউনিয়নের নূরুল ইসলাম (হামলাকারী) দীর্ঘদিন ধরে ৪০.৫ শতাংশ জমির মালিকানা নিয়ে একই গ্রামের মৃত নীলকান্ত মিত্রের ছেলে স্বপন চন্দ্র মিত্রকে বিভিন্নভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, হামলা সহ ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদের পাঁয়তারা করে আসছিল। এর জের ধরে শুক্রবার (২৬ জুন) সকাল ১০ টার দিকে ৬ নং টিকিকাটা ইউনিয়নের ১৬৪ নং গাবতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নামক স্থানে বসে নুরুল ইসলাম, ছেলে মিলন ও তার স্ত্রী আলেয়া লাঠি দিয়ে বেধড়ক পিটিয়ে স্বপন চন্দ্র মিত্রকে অজ্ঞান করে জিম্মি করে রাখে। হামলা শেষে তাদের এলাকা ছাড়ার কথাও বলা হয়। এলাকা ছেড়ে না গেলে স্বপরিবারে তাদের হত্যার হুমকিও দেয়া হয়।
আহত স্বপন চন্দ্র মিত্রের স্ত্রী সোনিয়া স্বামীকে উদ্ধার করতে গেলে যৌন হয়রানির মতো শারীরিক নির্যাতন করে তাকেও অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে আহতের ভাই তপন মিত্র থানা পুলিশের সহায়তা নিয়ে তাদেরকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। বর্তমানে তারা চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানা যায়।
আহত চিকিৎসাধীন স্বপন চন্দ্র মিত্র (৪৫) জানায়, “নূরুল ইসলাম প্রথমে আমার গলা চেপে ধরে। ছেলে মিলন পিছন দিক থেকে এসে কিল,ঘুষি লাথি মেরে মাটিতে ফেলে দেয়। পরে স্ত্রী আলেয়ার সাহায্য নিয়ে লাঠ দিয়ে মাথায় আঘাত করে আমাকে অজ্ঞান করে ফেলে।”
স্বপন চন্দ্র মিত্রর স্ত্রী সোনিয়া জানায়, “স্বামীকে উদ্ধার করতে গেলে আমাকেও মারধর করে এবং নূরু ও তার ছেলে মিলন আমার সাথে অসভ্য, অশ্লীলতার আচরণ ও মারধর করে অবরুদ্ধ করে রাখে।”
আহতের ভাই তপন মিত্র জানায়, “ভাই ও ভাবিকে মেরে অবরুদ্ধ করে রাখলে এ পরিস্থিতিতে নূরুল ইসলাম ও মিলন এদের ভয়ে পাড়া-প্রতিবেশী কেউই এগিয়ে আসেনি। পরে এস,আই আসাদ স্যারের সাহায্য নিয়ে ভাই ও ভাবিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করাই।”
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলায় সংখ্যালঘু একটি হিন্দু পরিবারের উপর বিপক্ষ একটি মুসলিম পরিবার জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে পাশবিক নির্যাতন, হামলা, শ্লীলতাহানি, পিটিয়ে আহত ও অবরুদ্ধ করে রাখার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে থানা পুলিশের সহায়তা নিয়ে আহত হিন্দু পরিবারটিকে উদ্ধার করা হয়।
আহত পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার টিকিকাটা ইউনিয়নের নূরুল ইসলাম (হামলাকারী) দীর্ঘদিন ধরে ৪০.৫ শতাংশ জমির মালিকানা নিয়ে একই গ্রামের মৃত নীলকান্ত মিত্রের ছেলে স্বপন চন্দ্র মিত্রকে বিভিন্নভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, হামলা সহ ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদের পাঁয়তারা করে আসছিল। এর জের ধরে শুক্রবার (২৬ জুন) সকাল ১০ টার দিকে ৬ নং টিকিকাটা ইউনিয়নের ১৬৪ নং গাবতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নামক স্থানে বসে নুরুল ইসলাম, ছেলে মিলন ও তার স্ত্রী আলেয়া লাঠি দিয়ে বেধড়ক পিটিয়ে স্বপন চন্দ্র মিত্রকে অজ্ঞান করে জিম্মি করে রাখে। হামলা শেষে তাদের এলাকা ছাড়ার কথাও বলা হয়। এলাকা ছেড়ে না গেলে স্বপরিবারে তাদের হত্যার হুমকিও দেয়া হয়।
আহত স্বপন চন্দ্র মিত্রের স্ত্রী সোনিয়া স্বামীকে উদ্ধার করতে গেলে যৌন হয়রানির মতো শারীরিক নির্যাতন করে তাকেও অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে আহতের ভাই তপন মিত্র থানা পুলিশের সহায়তা নিয়ে তাদেরকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। বর্তমানে তারা চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানা যায়।
আহত চিকিৎসাধীন স্বপন চন্দ্র মিত্র (৪৫) জানায়, “নূরুল ইসলাম প্রথমে আমার গলা চেপে ধরে। ছেলে মিলন পিছন দিক থেকে এসে কিল,ঘুষি লাথি মেরে মাটিতে ফেলে দেয়। পরে স্ত্রী আলেয়ার সাহায্য নিয়ে লাঠ দিয়ে মাথায় আঘাত করে আমাকে অজ্ঞান করে ফেলে।”
স্বপন চন্দ্র মিত্রর স্ত্রী সোনিয়া জানায়, “স্বামীকে উদ্ধার করতে গেলে আমাকেও মারধর করে এবং নূরু ও তার ছেলে মিলন আমার সাথে অসভ্য, অশ্লীলতার আচরণ ও মারধর করে অবরুদ্ধ করে রাখে।”
আহতের ভাই তপন মিত্র জানায়, “ভাই ও ভাবিকে মেরে অবরুদ্ধ করে রাখলে এ পরিস্থিতিতে নূরুল ইসলাম ও মিলন এদের ভয়ে পাড়া-প্রতিবেশী কেউই এগিয়ে আসেনি। পরে এস,আই আসাদ স্যারের সাহায্য নিয়ে ভাই ও ভাবিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করাই।”
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷