সন্ত্রাসীদের হামলায় বগুড়ার শেরপুরে সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবার ০৪ জন আহত
সনাতন নিউজ২৪.
বগুড়ার শেরপুর শহরের ঘোষপাড়াতে চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের দ্বারা সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা ও নগদ টাকা লুটপাট,ভাঙচুর ও পরিবারের সদস্যদের ঊপর আতর্কিত হামলার ঘটনা ঘটেছ ৷সরেজমিনে ও থানা সুত্রে জানা গেল, গত ২৮ শে মে বিকালে বিপুল মহন্তের ছোট ছেলে পাশের বাড়ীর বিবাদি গফুর শেখের ছেলের সাথে কথা কাটাকাটির রেশ ধরে ওই দিন সন্ধায় ৷ বিবাদি ১/ মোঃ সোহেল শেখ (৩০) ২/ মোঃ গফুর শেখ (৫০) ৩/ মোছাঃ পলি আকতার(২৪) ৪/ মোঃ সেলিম শেখ (২৫) ৫/ মোঃ সাহেব আলী (৫৫) ৫/ শ্রী ভোলা চন্দ্র দাস পিতা শ্রী খোলাই লাল দাস সহ আরও বেশ কিছু লোকজন মিলে দেশীয় অস্ত্র লাঠি ,সোঠা,ধাঁরালো অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত ভাবে হামলা করে বিবাদিরা ৷
তারা এসে কারখানায় তেরী বেশকিছু মিষ্টি নিয়ে গিয়ে বাহিরে রাস্তায় ছিটিয়ে ফেলে দেয় ৷তাদের এহেন কাজে বাঁধা প্রদান করলে তারা আরো ক্ষিপ্ত হইয়া বিপুলের স্ত্রীকে বেধরক মারধার করে পরে মেয়েকেও মারধার সহ কানের দুল ও গলার চেইন টেনে ছিরে নেয় বিবাদিরা ৷ এতেই তারা ক্ষান্ত হয়নি এরপর বিপুলকে বেদম মারপিট বিপুল জ্ঞান হারিয়ে ফেলে তখন বিবাদিরা তার পকেট থেকে এবং ঘরে রক্ষিত ২৪৫০০০/০০(দু লক্ষ পয়তাল্লিশ ) হাজার টাকা লুট সহ ঘরের দরজা ও ষ্টিলের সোকেচ ভাঙচুর করেছে বলে দাবি করেন বিপুল মহন্ত।
এরপর তাদের অত্ন চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে জখম প্রাপ্ত অবস্থায় শ্রী বিপুল মহন্ত, তার স্ত্রী রমা রানী,মেয়ে বর্ষা রানী, ছেলে জয় মহন্তকে, শেরপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা করে ওই সময় বাড়ি পাঠাইয়া দেয় ৷ এবং এ সংক্রান্তে শেরপুর থানায় একটি মামলা রের্কড করা হয় যাহার নং ১০ তারিখ ০৭/০৬/২০২০ ইং ৷ বিপুল মহন্ত বলেন, আমি নির্যাতিত হয়ে বহু ধরনের লোকের কাছে বিচারের পাওয়ার আসায় ঘুরেছি কিন্তু বিচার পাইনি ৷ওই ওয়াডের কমিশনার শ্রী নিমাই ঘোষ বলেন, আমার কাছে এরা আসেনি ৷
আমি লোকমুখে শুনে কষ্ট পেয়েছি তবে আমি বিচার দাবি করছি ৷এলাকার শ্রী নিতিশ সাহা বলেন,ঘটনাটি দুঃখ জনক ৷শ্রীমতি হাসী রানী বলেন,কাজটা ভালো করেনি বিবাদিরা ৷বাংলাদেশ মাইনোরেটি ওয়াচের জেলা সভাপতি বিকাশ কর্মকার বলেন, ঘটনাটি বিপুল মহন্ত ফোনে জানালে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে ভুক্ত ভোগী পরিবারকে থানায় নিয়ে আসলে ওসি সাহেব মামলাটি নিতে রাজি হন ৷আমি দোষি ব্যক্তিদের শাস্তি দাবি করছি ৷শেরপুর থানার ওসি মোঃ হুমায়ন কবির বলেন, থানায় এসে বাদি এজাহার লিখে দিলে এজাহারটি রেকর্ড করা করা হয়ছে
বগুড়ার শেরপুর শহরের ঘোষপাড়াতে চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের দ্বারা সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা ও নগদ টাকা লুটপাট,ভাঙচুর ও পরিবারের সদস্যদের ঊপর আতর্কিত হামলার ঘটনা ঘটেছ ৷সরেজমিনে ও থানা সুত্রে জানা গেল, গত ২৮ শে মে বিকালে বিপুল মহন্তের ছোট ছেলে পাশের বাড়ীর বিবাদি গফুর শেখের ছেলের সাথে কথা কাটাকাটির রেশ ধরে ওই দিন সন্ধায় ৷ বিবাদি ১/ মোঃ সোহেল শেখ (৩০) ২/ মোঃ গফুর শেখ (৫০) ৩/ মোছাঃ পলি আকতার(২৪) ৪/ মোঃ সেলিম শেখ (২৫) ৫/ মোঃ সাহেব আলী (৫৫) ৫/ শ্রী ভোলা চন্দ্র দাস পিতা শ্রী খোলাই লাল দাস সহ আরও বেশ কিছু লোকজন মিলে দেশীয় অস্ত্র লাঠি ,সোঠা,ধাঁরালো অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত ভাবে হামলা করে বিবাদিরা ৷
তারা এসে কারখানায় তেরী বেশকিছু মিষ্টি নিয়ে গিয়ে বাহিরে রাস্তায় ছিটিয়ে ফেলে দেয় ৷তাদের এহেন কাজে বাঁধা প্রদান করলে তারা আরো ক্ষিপ্ত হইয়া বিপুলের স্ত্রীকে বেধরক মারধার করে পরে মেয়েকেও মারধার সহ কানের দুল ও গলার চেইন টেনে ছিরে নেয় বিবাদিরা ৷ এতেই তারা ক্ষান্ত হয়নি এরপর বিপুলকে বেদম মারপিট বিপুল জ্ঞান হারিয়ে ফেলে তখন বিবাদিরা তার পকেট থেকে এবং ঘরে রক্ষিত ২৪৫০০০/০০(দু লক্ষ পয়তাল্লিশ ) হাজার টাকা লুট সহ ঘরের দরজা ও ষ্টিলের সোকেচ ভাঙচুর করেছে বলে দাবি করেন বিপুল মহন্ত।
এরপর তাদের অত্ন চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে জখম প্রাপ্ত অবস্থায় শ্রী বিপুল মহন্ত, তার স্ত্রী রমা রানী,মেয়ে বর্ষা রানী, ছেলে জয় মহন্তকে, শেরপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা করে ওই সময় বাড়ি পাঠাইয়া দেয় ৷ এবং এ সংক্রান্তে শেরপুর থানায় একটি মামলা রের্কড করা হয় যাহার নং ১০ তারিখ ০৭/০৬/২০২০ ইং ৷ বিপুল মহন্ত বলেন, আমি নির্যাতিত হয়ে বহু ধরনের লোকের কাছে বিচারের পাওয়ার আসায় ঘুরেছি কিন্তু বিচার পাইনি ৷ওই ওয়াডের কমিশনার শ্রী নিমাই ঘোষ বলেন, আমার কাছে এরা আসেনি ৷
আমি লোকমুখে শুনে কষ্ট পেয়েছি তবে আমি বিচার দাবি করছি ৷এলাকার শ্রী নিতিশ সাহা বলেন,ঘটনাটি দুঃখ জনক ৷শ্রীমতি হাসী রানী বলেন,কাজটা ভালো করেনি বিবাদিরা ৷বাংলাদেশ মাইনোরেটি ওয়াচের জেলা সভাপতি বিকাশ কর্মকার বলেন, ঘটনাটি বিপুল মহন্ত ফোনে জানালে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে ভুক্ত ভোগী পরিবারকে থানায় নিয়ে আসলে ওসি সাহেব মামলাটি নিতে রাজি হন ৷আমি দোষি ব্যক্তিদের শাস্তি দাবি করছি ৷শেরপুর থানার ওসি মোঃ হুমায়ন কবির বলেন, থানায় এসে বাদি এজাহার লিখে দিলে এজাহারটি রেকর্ড করা করা হয়ছে
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷