[মুসলিম ধর্ম ত্যাগ করে হিন্দু হলেন সুফিয়া কাজি বর্তমান নাম (অন্নপূর্ণা দেবী)
মুসলিম ধর্ম ত্যাগ করে হিন্দু হলেন সুফিয়া কাজি বর্তমান নাম (অন্নপূর্ণা দেবী)হিন্দু ছেলেকে ভালোবেসে এবং হিন্দু ধর্মকে ভালোবেসে তার ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে শষ্য ক্ষেত্র থেকে দেবী সম্মানে হিন্দু ধর্ম গ্রহন করলেন।
সুফিয়া গোপনে ৮/৯ বছর ধরে ওনি হিন্দু ধর্ম পালন করছিলেন। তারপর হিন্দু ধর্ম গ্রহনের পর সুফিয়া কাজী থেকে নিজের নাম রাখলেন দেবী অন্নপূর্ণা ।
পরিবার ওনার বিয়ে ঠিক করে। বিয়েটা তাদের ধর্মের ছেলের সাথে ঠিক করা হওয়ায় ওনি রাজি হননি। কারণ ওনি সুস্থ মস্তিষ্কে হিন্দুধর্ম বিশ্বাস করে শষ্যক্ষেত্র /৩তালাক /বহুবিবাহ থেকে বাচতে হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করে ৮/৯ বছর চুপিসারে হিন্দু ধর্মের কাজ করে আসছিলেন।
তারপর তার পরিবার কে বুঝিয়ে বলে সব প্রমান দেখান কোথায় কি সম্মান ধর্মিয় গন্হ দেখায় পরে তার পরিবার কে বলে- দরকার হলে মরে যাবো তবুও আমার ধর্মের ছেলেকে বিয়ে করবো না।তাই ছুটে যেতে চায় দেবী সম্মানের
ভালোবাসার মানুষের কাছে।
তবুও শষ্যক্ষেত্র / ৩তালাক/ বহুবিবাহে থাকবো না।আর হিন্দু ধর্ম বিশ্বাস রক্তে মিশে গেছে তা এ ধর্মের মত নারী সম্মান অন্য কোন ধর্মে নেই । তাই ওনি ভালোবাসার মানুষের সাথে মন্দিরে অগ্নি সাক্ষি করে ৭বার প্রদক্ষিন করে মাথায় সিদুর পড়ে হিন্দু রিতিতে বিয়ে করেন।
সব চেয়ে আনন্দের কথা হলো সুফিয়া ওরফে (অন্নপূর্ণা দেবী)তার বাবা মা সামনে থেকে নিজের মেয়েকে হিন্দু ছেলের সাথে বিয়ে দিয়েছেন।
তাদের জিগ্যাসা করা হয়ছে কেন আপনি নিজের মেয়েকে হিন্দুছেলের সাথে বিয়ে দিয়েছেন?.
বলেন!
১/আমার ধর্মে নারী হলো শ্যষ্যক্ষেত্র আর হিন্দু ধর্মে নারী হলো দেবী রুপে সম্মান করে।
২/আমার ধর্মে যখন তখন তালাক এবং ৩ তালাকের মত কথা আছে। তাই কোন বাবা মা চান না তার মেয়ের সাথে ৩তালাকের মত জগন্য কিছু গঠুক।
৪/আমার ধর্মে ধর্মিয় প্রতিস্টানে নারী প্রবেশ নিষেধ কিন্ত হিন্দু ধর্মে নারী পুরুষ এক সাথে মন্দিরে যায় প্রার্তনা করে। এবং নারীরা পুরুত হয়ে পূজাও করান।
৫/প্রত্যেক বাবা মা চায় তার মেয়ে সুখে থাকুক ভালো থাকুক দেবী সম্মানে থাকুক তাই আমার মেয়েকে আমি হিন্দু ছেলের সাথে বিয়ে দিয়েছি।
মৃত্যুর পর যখন পোড়ানো হবে তখন অন্নপূর্ণা দেবী টের পাইবেন মজা কাকে বলে। মৃত্যুর পরই জাহান্নামের আগুন শুরু।
উত্তরমুছুনহিন্দু ধর্ম অনেক মহান ও উদার
উত্তরমুছুন