পঞ্চগড়ের সংখ্যালঘু পরিবারের হামলার ঘটনায় মাইনরিটি ওয়াচের উদ্বেগ ও সরজমিনে তদন্ত।
এতে স্থানীয় মেম্বার ও ঠিকাদার অখিল চন্দ্র রায় ও তার বৃদ্ধ মা গুরুতর আহত হলে স্থানীয়রা এবং বোদা থানার পুলিশ তাদের উদ্ধার করে বোদা উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স ভর্তি করে দেয় পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতাল ভর্তি হয় অখিল চন্দ্র রায়।
এই ঘটনায় অখিল চন্দ্র রায় মোঃ ইউনুস আলী ও জিয়াউল হক ও রেজাউল হক তারা তিন ভাইসহ অজ্ঞাত ১০/১২ জনের নামে বোদা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করলেও বোদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু হায়দার মোঃ আশরাফুজ্জামান তাদের এজাহার ১০ আগস্ট কাউন্টার মামলা হিসেবে গ্রহণ করে,মামলা নং ৪/১২৩।
তার পূর্বে স্থানীয় মেম্বার অখিল চন্দ্র রায়সহ ৯ জনের বিরুদ্ধে এজাহার দায়ের করেন ইউনুস আলীর ছোট ভাই জিয়াউল হক মামলা নং ৩/১২২।।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায়
জেমজুট মিলে অখিল চন্দ্র রায় দীর্ঘদিন ধরে ওই মিলে সুনামের সহিদ ব্যবসা করে আসছিলেন এতে আরেক ঠিকাদার ইউনুস আলীর ভাল নেয়নি অখিল চন্দ্র রায়কে বিধায় মিল থেকে বিতাড়িত করার জন্য অনেক কৌশল অবলম্বন করেও অখিল চন্দ্র রায়কে বিতাড়িত না করতে পারায় গত ৫ আগস্ট তারা অখিল চন্দ্র রায়কে জানান তার একাই ঠিকাদারি পেয়েছেন এই মর্মে অখিল চন্দ্র রায়কে মিলের ভিতরে প্রবেশে বাধা দিলে এক পর্যায়ে তাদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়।।
এই বিষয়ে জেমজুট মিলের জিএম অপারেশন আবুল বাশার বলেছেন ঘটনাটি অতন্ত্য দুঃখজনক সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচার চাই।
পাল্টাপাল্টি মামলা ঘটনায় বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচ কেন্দ্রীয় প্রেসিডেন্ট, বীরমুক্তিযোদ্ধা এ্যডভোকেট রবীন্দ্র ঘোষ ১৩ই আগস্ট ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বোদা পঞ্চগড় জেলা পুলিশ সুপার ইউসুফ আলী মহাদয়ের সাথে কথা বলে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে অপরাধীদের আইনগত শাস্তির দাবি করে তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান।
শেরার করুণ...
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷